বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করতে নির্বাচনী ব্যবস্থায় পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়ে চরমোনাইর পীর বলেছেন, “পি আর বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে একটি জবাবদিহিতামূলক ও অংশগ্রহণমূলক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা সম্ভব।” তিনি মনে করেন, দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে এ ধরনের পদ্ধতিই হতে পারে কার্যকর সমাধান।
সম্প্রতি এক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চরমোনাইর পীর এই বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, বর্তমানে প্রচলিত 'প্রথমগতপোস্ট' (FPTP) পদ্ধতিতে অনেক সময় জনগণের প্রকৃত রায় প্রতিফলিত হয় না। এতে অনেক ছোট ও মতাদর্শভিত্তিক দলগুলো সংসদে প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত হয়, যা বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তার মতে, পি আর পদ্ধতিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তির ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়, যা রাজনৈতিক ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। বিশ্লেষকদের মতে, PR পদ্ধতিতে দলগুলো যে পরিমাণ ভোট পায়, সেই অনুপাতে সংসদে আসন পায়। ফলে সংসদে একচেটিয়া আধিপত্য গড়ে ওঠার ঝুঁকি কমে যায় এবং রাজনৈতিক ঐক্যমতের ভিত্তিতে সরকার গঠনের সম্ভাবনা বাড়ে।
চরমোনাইর পীর আরও বলেন, একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো গঠনের জন্য সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। আর সে নির্বাচনে সকল দলের সমান সুযোগ ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হলে পি আর পদ্ধতি গ্রহণই সময়ের দাবি। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচলিত একক-প্রার্থী বিজয় নির্ধারণ পদ্ধতির কারণে বহু রাজনৈতিক দল কার্যত নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছে।
এর ফলে জনআকাঙ্ক্ষা ও বিভিন্ন মতাদর্শ রাজনৈতিক পরিসরে উপযুক্ত স্থান পাচ্ছে না, এমন মতও উঠে এসেছে বিশ্লেষকদের কাছ থেকে। নির্বাচনী ব্যবস্থার এ ধরনের সংস্কার প্রসঙ্গে জনমতের যে ধারা তৈরি হচ্ছে, চরমোনাইর পীরের বক্তব্য তা আরও জোরালো করলো বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
সম্প্রতি এক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চরমোনাইর পীর এই বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, বর্তমানে প্রচলিত 'প্রথমগতপোস্ট' (FPTP) পদ্ধতিতে অনেক সময় জনগণের প্রকৃত রায় প্রতিফলিত হয় না। এতে অনেক ছোট ও মতাদর্শভিত্তিক দলগুলো সংসদে প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত হয়, যা বহুদলীয় গণতন্ত্রের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তার মতে, পি আর পদ্ধতিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তির ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়, যা রাজনৈতিক ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। বিশ্লেষকদের মতে, PR পদ্ধতিতে দলগুলো যে পরিমাণ ভোট পায়, সেই অনুপাতে সংসদে আসন পায়। ফলে সংসদে একচেটিয়া আধিপত্য গড়ে ওঠার ঝুঁকি কমে যায় এবং রাজনৈতিক ঐক্যমতের ভিত্তিতে সরকার গঠনের সম্ভাবনা বাড়ে।
চরমোনাইর পীর আরও বলেন, একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো গঠনের জন্য সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। আর সে নির্বাচনে সকল দলের সমান সুযোগ ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হলে পি আর পদ্ধতি গ্রহণই সময়ের দাবি। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচলিত একক-প্রার্থী বিজয় নির্ধারণ পদ্ধতির কারণে বহু রাজনৈতিক দল কার্যত নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছে।
এর ফলে জনআকাঙ্ক্ষা ও বিভিন্ন মতাদর্শ রাজনৈতিক পরিসরে উপযুক্ত স্থান পাচ্ছে না, এমন মতও উঠে এসেছে বিশ্লেষকদের কাছ থেকে। নির্বাচনী ব্যবস্থার এ ধরনের সংস্কার প্রসঙ্গে জনমতের যে ধারা তৈরি হচ্ছে, চরমোনাইর পীরের বক্তব্য তা আরও জোরালো করলো বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।