এই ঘোষণার কয়েক দিন পরই রুশ যুদ্ধবিমান এস্তোনিয়ার আকাশসীমায় প্রবেশ করে এবং একটি পোলিশ তেল প্ল্যাটফর্মের কাছে বিপজ্জনকভাবে উড়ে যায়। এই ঘটনাকে অনেকেই একটি হুঁশিয়ারি হিসেবে দেখছেন। বিশ্লেষকদের মতে, মার্কিন সামরিক উপস্থিতি ও সমর্থন কমে গেলে রাশিয়া আরও সাহসী হয়ে উঠতে পারে এবং বাল্টিক অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
রাশিয়ার এমন আচরণ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা কমানোর সিদ্ধান্ত, দুইয়ে মিলে বাল্টিক দেশগুলোর মধ্যে নতুন করে নিরাপত্তা সংকট ও শঙ্কার জন্ম দিয়েছে। ইউরোপের পূর্বাঞ্চলে এমনিতেই ইউক্রেন যুদ্ধকে ঘিরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যে মার্কিন সহায়তা কমার ফলে এই অঞ্চলের নিরাপত্তা ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।