এত সংখ্যক সেনা মোতায়েন ১৯৭৯ সালের ইসরায়েল-মিসর শান্তিচুক্তির চেয়ে বহুগুণ বেশি, যা মিসরের কৌশলগত অবস্থানকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। সামরিক সূত্র বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মিসরের সেনাবাহিনীকে এতটা সতর্ক অবস্থায় দেখা যায়নি। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাতাহ্ আল-সিসির সরাসরি নির্দেশনা অনুযায়ী সেনা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল ও সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কাউন্সিলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
আঞ্চলিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গাজার পরিস্থিতি আরও অস্থির হলে মিসর শুধু সীমান্ত নিরাপত্তাই নয়, বরং মধ্যপ্রাচ্যের কৌশলগত ভারসাম্য রক্ষাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।