২০২৫ সালের জুনে ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’ নামক অভিযানের মাধ্যমে ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনার ওপর সামরিক হামলা চালায় এবং তাতে অন্তত ৩০ জন পারমাণবিক বিজ্ঞানী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা প্রাণ হারান। ইসরায়েলের এই অভিযানের পেছনে মূলত তাদের nuclear program কে ক্ষতিগ্রস্ত করা এবং ইরানের পারমানবিক সক্ষমতা ব্যাহত করার উদ্দেশ্য ছিল। হামলার পর বেঁচে থাকা বিজ্ঞানীরা বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগার থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। নিরাপত্তার কারণেই বিজ্ঞানীদের জীবনরক্ষায় নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে একাধিক সংস্থা তাঁদের সুরক্ষা দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ফলে আন্তর্জাতিক মহল থেকে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া এসেছে, বিশেষ করে মানবাধিকার ও আইনের দৃষ্টিকোণ থেকে এই ধরনের টার্গেট কিলিংয়ের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে ইসরায়েল দাবি করে এই হামলা তাদের সার্বভৌম নিরাপত্তার অধিকার এবং নিজেদের দেশের বিরোধী পারমাণবিক হুমকি প্রতিহত করার জন্য অপরিহার্য ছিল।