হামলার পর আক্রান্তদের মধ্যে খিঁচুনি, বিভ্রম, শ্বাসকষ্ট ও বমির মতো গুরুতর উপসর্গ দেখা দেয়। স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীরা জানান, এই গ্যাস আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ রাসায়নিকের অন্তর্ভুক্ত, যার ব্যবহার ‘রাসায়নিক অস্ত্র সনদ’ (Chemical Weapons Convention) অনুযায়ী সরাসরি যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য হয়।
সুদানে সরকারি সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সংঘাত চলছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো এই অভিযোগকে গভীর উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছে এবং আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি তুলছে।