পাঁচ দিনের এই সফরে সিরিয়ার প্রতিনিধিদলটি মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এসব বৈঠকে সিরিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি, ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতা এবং পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হবে। সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি আহমেদ আল-শারাআ এবং আসাদ আল-শায়বানি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত সিরীয়-মার্কিন কমিউনিটির সদস্যদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন। এই সাক্ষাৎ দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের একটি সুযোগ তৈরি করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই সফর সিরিয়ার ভবিষ্যৎ সরকার এবং পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সম্পর্ক নতুন করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।