আনাস আল-শরীফের এই পোস্ট মানবাধিকার ও শান্তির আহ্বান বহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বর্তমান গাজার অবরুদ্ধ ও সংঘর্ষপূর্ণ অবস্থায়, আল-শিফা হাসপাতাল ছিল ফিলিস্তিনের সর্ববৃহৎ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান যেখানে অসংখ্য আহত নিরস্ত্র মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। এই হাসপাতালবাড়ি বারবার ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলার কবলে পড়েছে, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ও সংবাদমাধ্যমের মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজার সংঘাতে সাংবাদিক নিহতের সংখ্যা ২৩৭ ছাড়িয়েছে, যা সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও যুদ্ধক্ষেত্রে মানবিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক সংকেত। ইসরায়েলের কিছু অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও, সরকারি ও স্বাধীন পর্যবেক্ষকরা হাসপাতালকে বেসামরিক চিকিৎসা কেন্দ্র হিসেবেই স্বীকৃতি দিয়েছেন।
গাজায় এই সংবেদনশীল পরিস্থিতি এবং আনাস আল-শরীফের মতো সাংবাদিকদের প্রাণ হারানো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে মানবাধিকার, সাংবাদিক সুরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জরুরি আহ্বান তুলে ধরে। নীরবতা বা উপেক্ষা করলে তা ইতিহাসের কঠোর মূল্যায়নে পরিণত হবে।
আনাস আল শরীফের সর্বশেষ করা পোস্টটি পাঠকের হুবুহু জন্য তুলে ধরা হলো।
أنس الشريف আনাস আল-শরীফ:
যা উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ!
আনাস আল শরীফের সর্বশেষ করা পোস্টটি পাঠকের হুবুহু জন্য তুলে ধরা হলো।
أنس الشريف আনাস আল-শরীফ:
যা উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ!
দখলদাররা এখন প্রকাশ্যে গাজায় পূর্ণ মাত্রার আক্রমণের হুমকি দিচ্ছে।
২২ মাস ধরে, স্থল, সমুদ্র এবং আকাশ থেকে অবিরাম বোমাবর্ষণের ফলে শহরটি রক্তাক্ত হয়ে পড়েছে।
লক্ষ লক্ষ মানুষ নিহত হয়েছে এবং লক্ষ লক্ষ আহত হয়েছে।
যদি এই উন্মাদনা বন্ধ না হয়, তাহলে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে, এর জনগণের কণ্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে যাবে, তাদের মুখ মুছে ফেলা হবে - এবং ইতিহাস আপনাকে সেই গণহত্যার নীরব সাক্ষী হিসেবে স্মরণ করবে যা আপনি থামাতে চাননি।
দয়া করে এই বার্তাটি শেয়ার করুন এবং এই গণহত্যা বন্ধে সাহায্য করার ক্ষমতা আছে এমন সকলকে ট্যাগ করুন। নীরবতা হল সহযোগিতা।
গাজা সময় ২০:৫৪
১০/০৮/২০২৫