দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছিল ব্যানার, মিছিল, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং 'জুলাই ঘোষণাপত্র' পাঠ। তবে সব আয়োজনের মধ্যে সর্বাধিক আলোচিত ছিল রাতের ড্রোন শো।
১৩ মিনিটের ড্রোন শোতে ফুটে ওঠে ফ্যাসিবাদবিরোধী বার্তা, প্রতীক এবং ঐতিহাসিক ‘জুলাই অভ্যুত্থান’-এর গৌরবগাথা। একইসঙ্গে দেখা যায় বিগত সরকারের দমননীতি ও নিপীড়নের চিত্রও।
সকাল থেকেই মানিক মিয়া এভিনিউ মিছিল, সঙ্গীত পরিবেশনা ও প্রগতিশীল আন্দোলনের বার্তায় মুখর ছিল।