ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রস্তাবিত এই শুল্কারোপের মূল লক্ষ্য হলো রাশিয়ার রাজস্ব আয় সীমিত করা এবং দেশটিকে ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তি আলোচনায় বসতে বাধ্য করা। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, কঠোর অর্থনৈতিক চাপ ছাড়া মস্কো তার অবস্থান বদলাবে না।
তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, চীন ও ভারতের মতো বড় অর্থনীতির ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন উত্তেজনা বাড়াতে পারে।