পিরোজপুরের সাবেক সাব-রেজিস্ট্রার মো. নজরুল ইসলাম ও তার স্ত্রীকে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা দায়িত্বকালীন সময়ে বৈধ আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
দুদকের বরিশাল জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. ওয়াসিকুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, নজরুল ইসলাম তার নামে ও স্ত্রীর নামে মোট ৯২ লাখ ৯৬ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন, যার বৈধ উৎসের কোনো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা তথ্য গোপন করে এবং ভুল তথ্য প্রদান করে সম্পদের হিসাব দাখিল করেছেন। যা দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
দুদক সূত্র জানায়, অনুসন্ধান শেষে এই সম্পদ অর্জনের বৈধ উৎস প্রমাণ করতে না পারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে এবং পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। এ ধরনের দুর্নীতি দমনে দুদক নিয়মিতভাবে সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। জনস্বার্থে দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও দুদক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
দুদকের বরিশাল জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. ওয়াসিকুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে, নজরুল ইসলাম তার নামে ও স্ত্রীর নামে মোট ৯২ লাখ ৯৬ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন, যার বৈধ উৎসের কোনো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা তথ্য গোপন করে এবং ভুল তথ্য প্রদান করে সম্পদের হিসাব দাখিল করেছেন। যা দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।
দুদক সূত্র জানায়, অনুসন্ধান শেষে এই সম্পদ অর্জনের বৈধ উৎস প্রমাণ করতে না পারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বর্তমানে মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে এবং পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। এ ধরনের দুর্নীতি দমনে দুদক নিয়মিতভাবে সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। জনস্বার্থে দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও দুদক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।