ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলাম বুধবার বিচারক নুরে আলমের বিরুদ্ধে একটি আবেদন করেন, যাতে তার অসৌজন্যমূলক আচরণ, অযাচিত ও অশ্লীল বক্তব্য, এবং অসত্য অপপ্রচার অবিলম্বে প্রত্যাহার করার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার এই আবেদনের বিষয়টি প্রকাশ পায়। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলম জুনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ, অযাচিত বক্তব্য এবং বিচারপ্রার্থীদের প্রতি গালাগালি, অশ্লীল ভাষা এবং অবিচারিক আচরণ শুরু করেন। তার বিরুদ্ধে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ সিনিয়র ও সাধারণ আইনজীবীদের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে বার অ্যাসোসিয়েশন ও বেঞ্চের মধ্যে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার জন্য ৯ ফেব্রুয়ারি সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের অনুরোধ করা হয়। তবে, বিচারক নুরে আলম কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে পরদিন ১০ ফেব্রুয়ারি পুলিশ বাহিনী নিয়ে আদালতের এজলাস শুরু করেন।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, ৯ ও ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা কার্যকরী সদস্যরা কোনো মামলা বা জামিন শুনানি করেননি। বিচারকের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে সমিতির কর্মকর্তারা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হয়ে তার সাথে আলোচনা করতে চান, কিন্তু বিচারক তাদের সাফ জানিয়ে দেন যে, তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সঙ্গে কোনো কথা বলবেন না এবং পুলিশকে নির্দেশ দেন আইনজীবীদের বের করে দিতে।
বিচারক নুরে আলম আইনজীবীদের উত্তেজিত করার জন্য উসকানিমূলক ভাষা এবং অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করেন। পরে তিনি আদালতের আংশিক ভিডিও যমুনা টিভির মাধ্যমে বেআইনিভাবে প্রচার করে আইনজীবীদের সম্মানহানি করেন এবং বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে সচেষ্ট হন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলাম বুধবার বিচারক নুরে আলমের বিরুদ্ধে একটি আবেদন করেন, যাতে তার অসৌজন্যমূলক আচরণ, অযাচিত ও অশ্লীল বক্তব্য, এবং অসত্য অপপ্রচার অবিলম্বে প্রত্যাহার করার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার এই আবেদনের বিষয়টি প্রকাশ পায়। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলম জুনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যপূর্ণ আচরণ, অযাচিত বক্তব্য এবং বিচারপ্রার্থীদের প্রতি গালাগালি, অশ্লীল ভাষা এবং অবিচারিক আচরণ শুরু করেন। তার বিরুদ্ধে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ সিনিয়র ও সাধারণ আইনজীবীদের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে বার অ্যাসোসিয়েশন ও বেঞ্চের মধ্যে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার জন্য ৯ ফেব্রুয়ারি সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের অনুরোধ করা হয়। তবে, বিচারক নুরে আলম কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে পরদিন ১০ ফেব্রুয়ারি পুলিশ বাহিনী নিয়ে আদালতের এজলাস শুরু করেন।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, ৯ ও ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা কার্যকরী সদস্যরা কোনো মামলা বা জামিন শুনানি করেননি। বিচারকের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে সমিতির কর্মকর্তারা ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হয়ে তার সাথে আলোচনা করতে চান, কিন্তু বিচারক তাদের সাফ জানিয়ে দেন যে, তিনি ঢাকা আইনজীবী সমিতির সঙ্গে কোনো কথা বলবেন না এবং পুলিশকে নির্দেশ দেন আইনজীবীদের বের করে দিতে।
বিচারক নুরে আলম আইনজীবীদের উত্তেজিত করার জন্য উসকানিমূলক ভাষা এবং অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করেন। পরে তিনি আদালতের আংশিক ভিডিও যমুনা টিভির মাধ্যমে বেআইনিভাবে প্রচার করে আইনজীবীদের সম্মানহানি করেন এবং বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে সচেষ্ট হন।
এ বিষয়ে চিঠিতে বিচারকের অসৌজন্যমূলক, অযাচিত ও অশ্লীল বক্তব্য এবং অসত্য অপপ্রচার অবিলম্বে প্রত্যাহার করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বিচারক নুরে আলম বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।
এ বিষয়ে চিঠিতে বিচারকের অসৌজন্যমূলক, অযাচিত ও অশ্লীল বক্তব্য এবং অসত্য অপপ্রচার অবিলম্বে প্রত্যাহার করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বিচারক নুরে আলম বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন।