প্রস্তাবিত চুক্তিতে সিরিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি অসামরিক (demilitarized) ও নো-ফ্লাই জোন গঠনের বিনিময়ে ইসরায়েল সিরিয়ার দখলকৃত বেশিরভাগ এলাকা ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে। তবে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ মাউন্ট হারমোন থেকে ইসরায়েল কোনোভাবেই সরবে না বলে জানানো হয়েছে।
এই চুক্তির আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতা করছে। জানা গেছে, সিরিয়াও এর পাল্টা একটি প্রস্তাব তৈরি করছে। তবে অ্যাক্সিওস-এর মতে, এই প্রস্তাবের মূল উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যতে ইরানের ওপর সম্ভাব্য হামলা চালানোর জন্য ইসরায়েলের জন্য সিরিয়ার আকাশপথ উন্মুক্ত করা।
এদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আসন্ন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমাদ আল-শারার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আগ্রহী। যদিও কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, এখনই এই সাক্ষাতের সম্ভাবনা খুবই কম। এই চুক্তি যদি সফল হয়, তবে তা মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি বড় পরিবর্তন আনতে পারে।