ঢাকা , রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
রবার্ট এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ হাজার নথি প্রকাশ এপ্রিলের রাতের আকাশে দুর্লভ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক চমক কিশোরগঞ্জে ভেজাল খাদ্য তৈরির দায়ে ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে পুকুর থেকে ৩২৬ রাউন্ড চায়না রাইফেলের গুলি উদ্ধার গণ-অভ্যুত্থানের পর সমঝোতার সংস্কার দরকার: এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ভিসির প্রতীকী চেয়ারে আগুন দিয়ে বিক্ষোভ কুয়েট শিক্ষার্থীদের আবাসিকে গ্যাস সংযোগ নিয়ে প্রতারণা: সতর্ক করলো তিতাস গ্যাস ঘুষ ও হয়রানির অভিযোগে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি স্ট্যান্ড রিলিজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামকরণ চার বছরে এসএসসি পরীক্ষার্থী কমেছে তিন লাখের বেশি

কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু

কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, অষ্টগ্রাম, মিঠাইমন, ইটনাসহ আশে-পাশের উপজেলাগুলোর হাওরে ইরি, বোরো, হাইব্রিট ধানের পাকা জমি কাটা শুরু হয়েগেছে বলে কৃষি সম্প্রাসারণ সূত্রে জানা গেছে।

জানা যায়, এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে কয়েক লাখ ইরি বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে কৃষকরা জানান, এ বছর বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে।

গত ছয় মাস ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বৃষ্টি না থাকার কারণে হাওরে জমিতে ষ্কীমের এন্ট্রি ফিস অন্যান্য বছরের তুলনায় একর প্রতি কিছুটা বেশি। জমিতে ধানের ফলন প্রতি একরে ৬০-৭০ মন ধর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

কৃষি বিভাগের মতে গত বছরের তুলনায় এবছর বাম্পার ফলন হবে বলে ধারনা করছেন। কৃষকরা জানায়, জমি থেকে কাঁচা ধান বর্তমানের ৮০০-৯০০ টাকা মন ধরে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে তাদের এন্ট্রি ফিস, সার দিয়ে লোকসান গোনার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বলেন, মধ্য সত্বভোগীদের নিকট থেকে সুদে টাকা এনে ধানের জমি রোপন করতে হয়। মধ্য সত্বভোগীদের টাকা অথবা ধান দিতে গিয়ে অর্ধেক গুলা খালি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা আরো বলেন, এবার যদি ঝড় বৃষ্টি হয় তা হলে অনেক কৃষকের ভাগ্য একেরবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে কৃষকদের একমাত্র ফসল ইরি বোরো ধান। নিকলী উপজেলা কৃষি কর্মকতা মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, তার ছয়টি ইউনিয়নের প্রত্যেকটি হাওরে প্রতি একরে ৭০-৮০ মন ধর থেকে শুরু করে ১০০ মন পর্যন্ত ইরি বোরো ধানের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জনপ্রিয়

রবার্ট এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ হাজার নথি প্রকাশ

কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু

প্রকাশিত: ০৩:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, অষ্টগ্রাম, মিঠাইমন, ইটনাসহ আশে-পাশের উপজেলাগুলোর হাওরে ইরি, বোরো, হাইব্রিট ধানের পাকা জমি কাটা শুরু হয়েগেছে বলে কৃষি সম্প্রাসারণ সূত্রে জানা গেছে।

জানা যায়, এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে কয়েক লাখ ইরি বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে কৃষকরা জানান, এ বছর বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে।

গত ছয় মাস ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বৃষ্টি না থাকার কারণে হাওরে জমিতে ষ্কীমের এন্ট্রি ফিস অন্যান্য বছরের তুলনায় একর প্রতি কিছুটা বেশি। জমিতে ধানের ফলন প্রতি একরে ৬০-৭০ মন ধর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

কৃষি বিভাগের মতে গত বছরের তুলনায় এবছর বাম্পার ফলন হবে বলে ধারনা করছেন। কৃষকরা জানায়, জমি থেকে কাঁচা ধান বর্তমানের ৮০০-৯০০ টাকা মন ধরে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে তাদের এন্ট্রি ফিস, সার দিয়ে লোকসান গোনার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বলেন, মধ্য সত্বভোগীদের নিকট থেকে সুদে টাকা এনে ধানের জমি রোপন করতে হয়। মধ্য সত্বভোগীদের টাকা অথবা ধান দিতে গিয়ে অর্ধেক গুলা খালি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা আরো বলেন, এবার যদি ঝড় বৃষ্টি হয় তা হলে অনেক কৃষকের ভাগ্য একেরবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে কৃষকদের একমাত্র ফসল ইরি বোরো ধান। নিকলী উপজেলা কৃষি কর্মকতা মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, তার ছয়টি ইউনিয়নের প্রত্যেকটি হাওরে প্রতি একরে ৭০-৮০ মন ধর থেকে শুরু করে ১০০ মন পর্যন্ত ইরি বোরো ধানের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।