ঢাকা , সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

দাম বাড়ল পেঁয়াজের

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়েছে।চট্টগ্রামের চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে শুল্ক-কর প্রত্যাহার করা হলেও দাম কমছে না। আমদানিকারকরা অতিরিক্ত দামে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জের পাইকারদের পেঁয়াজ বিক্রি করছে। এ কারণে পাইকাররা খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছেও বেশি দামে বিক্রি করছে।

আমদানিকারকরা কোনো কারণ ছাড়াই পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে নগরীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি মানভেদে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় এবং আমদানি করা পেঁয়াজ মানভেদে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকার বেশি দামে। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। পেঁয়াজের আড়তদার কামরুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আমদানিকারকরা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। ফলে আড়তদারদের বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ মোটামুটি স্বাভাবিক রয়েছে।

সবজির বাজার দর

চট্টগ্রামের কাঁচা বাজারগুলোতে কম দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ও ফুলকপি ২৫, শিম ৩০-৪০, বরবটি ৬০, মুলা ২০, শসা ৩৫-৪০ ও কচুর লতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কলার হালি ৩০, শালগম ৪০, গাজর ৩০, প্রতি কেজি পেঁপে ২৫-৩০, ঝিঙে-ধুন্দুল ৭০, টমেটো ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায় ও পাইকারিতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। প্রতি কেজি পাবদা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০-২২০, চাষের শিং ৫০০ থেকে ৫৫০, আকারভেদে চাষের পাঙাশ ১৮০-২২০, ১ কেজি ওজনের রুই ২৫০-২৮০, বড় রুই ৩৫০-৪৫০। চাষের কই বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা। আর আকারভেদে প্রতি কেজি কাতলা ৪০০ থেকে ৪৫০, কোরাল ৭০০ থেকে ৭৫০, ট্যাংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ ও চিতল ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

জনপ্রিয়

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

দাম বাড়ল পেঁয়াজের

প্রকাশিত: ১০:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়েছে।চট্টগ্রামের চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে শুল্ক-কর প্রত্যাহার করা হলেও দাম কমছে না। আমদানিকারকরা অতিরিক্ত দামে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জের পাইকারদের পেঁয়াজ বিক্রি করছে। এ কারণে পাইকাররা খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছেও বেশি দামে বিক্রি করছে।

আমদানিকারকরা কোনো কারণ ছাড়াই পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে নগরীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি মানভেদে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় এবং আমদানি করা পেঁয়াজ মানভেদে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকার বেশি দামে। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। পেঁয়াজের আড়তদার কামরুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আমদানিকারকরা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। ফলে আড়তদারদের বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ মোটামুটি স্বাভাবিক রয়েছে।

সবজির বাজার দর

চট্টগ্রামের কাঁচা বাজারগুলোতে কম দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ও ফুলকপি ২৫, শিম ৩০-৪০, বরবটি ৬০, মুলা ২০, শসা ৩৫-৪০ ও কচুর লতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কলার হালি ৩০, শালগম ৪০, গাজর ৩০, প্রতি কেজি পেঁপে ২৫-৩০, ঝিঙে-ধুন্দুল ৭০, টমেটো ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায় ও পাইকারিতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। প্রতি কেজি পাবদা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০-২২০, চাষের শিং ৫০০ থেকে ৫৫০, আকারভেদে চাষের পাঙাশ ১৮০-২২০, ১ কেজি ওজনের রুই ২৫০-২৮০, বড় রুই ৩৫০-৪৫০। চাষের কই বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা। আর আকারভেদে প্রতি কেজি কাতলা ৪০০ থেকে ৪৫০, কোরাল ৭০০ থেকে ৭৫০, ট্যাংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ ও চিতল ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।