ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ এবং ভারতের সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসারদের মধ্যে সৌজন্য সাক্ষাৎ

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ এবং ভারতের সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসারদের মধ্যে সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর, সোমবার, আখাউড়া-আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ৩৩ পদাতিক ডিভিশন এবং কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ তারিক এবং ভারত সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ১০১ এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল সুমিত রানা উপস্থিত ছিলেন। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা একে অপরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং শুভেচ্ছা উপহার বিনিময় করেন।

আইএসপিআর (অন্তর্বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর) এর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, এই সাক্ষাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিনজন স্টাফ অফিসার এবং একজন অধিনায়ক পর্যায়ের বিজিবি অফিসার অংশ নেন। একইভাবে, ভারত সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসার এবং অধিনায়ক পর্যায়ের বিএসএফ (বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স) অফিসারও উপস্থিত ছিলেন।

এ ধরনের সৌজন্য সাক্ষাৎ দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং সহযোগিতাকে আরও সুদৃঢ় করে। পহেলা বৈশাখ, ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলিতে এমন সৌজন্য সাক্ষাতের প্রচলন রয়েছে।

উল্লেখযোগ্য যে, বিজয় দিবসের এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উভয় দেশের সেনাবাহিনীর অফিসাররা পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং সীমান্ত সুরক্ষায় সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি, সীমান্তের নিরাপত্তা এবং শান্তি বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

এই ধরনের সৌজন্য সাক্ষাৎ বাংলাদেশের ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা ভবিষ্যতে উভয় দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

জনপ্রিয়

বাংলাদেশ এবং ভারতের সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসারদের মধ্যে সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত: ১০:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ এবং ভারতের সেনাবাহিনীর উচ্চপর্যায়ের অফিসারদের মধ্যে সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর, সোমবার, আখাউড়া-আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ৩৩ পদাতিক ডিভিশন এবং কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ তারিক এবং ভারত সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ১০১ এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল সুমিত রানা উপস্থিত ছিলেন। উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা একে অপরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং শুভেচ্ছা উপহার বিনিময় করেন।

আইএসপিআর (অন্তর্বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর) এর পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, এই সাক্ষাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিনজন স্টাফ অফিসার এবং একজন অধিনায়ক পর্যায়ের বিজিবি অফিসার অংশ নেন। একইভাবে, ভারত সেনাবাহিনীর তিনজন অফিসার এবং অধিনায়ক পর্যায়ের বিএসএফ (বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স) অফিসারও উপস্থিত ছিলেন।

এ ধরনের সৌজন্য সাক্ষাৎ দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং সহযোগিতাকে আরও সুদৃঢ় করে। পহেলা বৈশাখ, ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলিতে এমন সৌজন্য সাক্ষাতের প্রচলন রয়েছে।

উল্লেখযোগ্য যে, বিজয় দিবসের এই বিশেষ অনুষ্ঠানে উভয় দেশের সেনাবাহিনীর অফিসাররা পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং সীমান্ত সুরক্ষায় সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি, সীমান্তের নিরাপত্তা এবং শান্তি বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

এই ধরনের সৌজন্য সাক্ষাৎ বাংলাদেশের ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা ভবিষ্যতে উভয় দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।