ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় ইয়েমেনের রাস ঈসা বন্দরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮০, আহত ১৭১ দিলীপ ঘোষের বিয়ে ঘিরে প্রশ্ন: আরএসএস প্রচারকেরা কি বিয়ে করতে পারেন? সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামে শিশুর লাশ উদ্ধার টাঙ্গাইলে অবৈধ ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু শায়েস্তাগঞ্জে আগুনে পুড়ল ১৫ টি দোকান বিডিআর হত্যাকাণ্ড: সহায়ক তথ্য আহ্বান করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ জন অভিবাসী আটক ইভ্যালির অর্থ আত্মসাৎ: গ্রাহকদের মানববন্ধন ও রাসেলের গ্রেফতারের দাবি কক্সবাজার-মহেশখালী রুটে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো সি-ট্রাক

দেশে কমতে পারে ইন্টারনেটের দাম: বিটিআরসি

দেশে ইন্টারনেটের দাম কমাতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ-উল বারী।

 

তিনি বলেছেন, “ইন্টারনেটের দাম পানির দরে হওয়া উচিত। ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ করতে ইন্টারনেটের দাম কমাতেই হবে, যা নিয়ে কাজ করছে বিটিআরসি।”

 

 

সোমবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁয়ে একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক অব বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের গুরুত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

 

 

 

বৈঠকে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, “ট্রান্সমিশন আলাদা করার ধারণা থেকে এনটিটিএন’র জন্ম। কিন্তু এখন এনটিটিএন আজ সমস্যা হিসেবে অভিযুক্ত। আসলে রাস্তার সঙ্গে এনটিটিএনের তুলনা করাটা যৌক্তিক নয়। কেননা, সড়ক থেকে কোনো আরোআই আসে না। ইন্টারনেটের কেন্দ্রে রয়েছে এনটিটিএন।

 

সেজন্য সরকার সর্বাত্মক সহায়তার করেছে। কোথাও কোথায় মাত্রা ছাড়িয়েছে কি না তা দেখা যেতে পারে। ১০ বছরে তারা উপজেলা হেডকোয়ার্টারে পৌঁছেছে।”

 

টেলিকম খাতে কাউকে দানব হতে দেওয়া হবে না জানিয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, “যারা চেষ্টা করবে, প্রয়োজনে পাখা কেটে দেওয়া হবে। গ্রাহক, অপারেটর এবং সরকার সবাই চায় রোবস্ট ও ইনক্লুসিভ ডিজিটাল কানেক্টিভিটি।

 

তাই আজকের দিনে ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার আইন হওয়া উচিত। কখনোই ইন্টারনেট বন্ধ হওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে সবার ক্ষেত্রে সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে ব্যবসা সুরক্ষায় নয় সেবার চাহিদায় গুরুত্ব দিয়ে রেফারির দায়িত্ব পালন করবে বিটিআরসি।”

 

 

এছাড়া বৈঠকে মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২৪ সাল পর্যন্ত সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে প্রায় এক লাখ ৭১ হাজার ১০৬ কিলোমিটার পর্যন্ত ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ছড়িয়েছে। আর এ নেটওয়ার্কের ফলে দেশের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত ইন্টারনেটভিত্তিক সব সেবা ছড়িয়ে পড়েছে।

জনপ্রিয়

ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ

দেশে কমতে পারে ইন্টারনেটের দাম: বিটিআরসি

প্রকাশিত: ০৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০২৪

দেশে ইন্টারনেটের দাম কমাতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ-উল বারী।

 

তিনি বলেছেন, “ইন্টারনেটের দাম পানির দরে হওয়া উচিত। ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ করতে ইন্টারনেটের দাম কমাতেই হবে, যা নিয়ে কাজ করছে বিটিআরসি।”

 

 

সোমবার (৪ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁয়ে একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক অব বাংলাদেশ (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের গুরুত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

 

 

 

বৈঠকে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, “ট্রান্সমিশন আলাদা করার ধারণা থেকে এনটিটিএন’র জন্ম। কিন্তু এখন এনটিটিএন আজ সমস্যা হিসেবে অভিযুক্ত। আসলে রাস্তার সঙ্গে এনটিটিএনের তুলনা করাটা যৌক্তিক নয়। কেননা, সড়ক থেকে কোনো আরোআই আসে না। ইন্টারনেটের কেন্দ্রে রয়েছে এনটিটিএন।

 

সেজন্য সরকার সর্বাত্মক সহায়তার করেছে। কোথাও কোথায় মাত্রা ছাড়িয়েছে কি না তা দেখা যেতে পারে। ১০ বছরে তারা উপজেলা হেডকোয়ার্টারে পৌঁছেছে।”

 

টেলিকম খাতে কাউকে দানব হতে দেওয়া হবে না জানিয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, “যারা চেষ্টা করবে, প্রয়োজনে পাখা কেটে দেওয়া হবে। গ্রাহক, অপারেটর এবং সরকার সবাই চায় রোবস্ট ও ইনক্লুসিভ ডিজিটাল কানেক্টিভিটি।

 

তাই আজকের দিনে ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার আইন হওয়া উচিত। কখনোই ইন্টারনেট বন্ধ হওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে সবার ক্ষেত্রে সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে ব্যবসা সুরক্ষায় নয় সেবার চাহিদায় গুরুত্ব দিয়ে রেফারির দায়িত্ব পালন করবে বিটিআরসি।”

 

 

এছাড়া বৈঠকে মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২৪ সাল পর্যন্ত সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে প্রায় এক লাখ ৭১ হাজার ১০৬ কিলোমিটার পর্যন্ত ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ছড়িয়েছে। আর এ নেটওয়ার্কের ফলে দেশের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত ইন্টারনেটভিত্তিক সব সেবা ছড়িয়ে পড়েছে।