ঢাকা , রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
রবার্ট এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ হাজার নথি প্রকাশ এপ্রিলের রাতের আকাশে দুর্লভ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক চমক কিশোরগঞ্জে ভেজাল খাদ্য তৈরির দায়ে ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে পুকুর থেকে ৩২৬ রাউন্ড চায়না রাইফেলের গুলি উদ্ধার গণ-অভ্যুত্থানের পর সমঝোতার সংস্কার দরকার: এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ভিসির প্রতীকী চেয়ারে আগুন দিয়ে বিক্ষোভ কুয়েট শিক্ষার্থীদের আবাসিকে গ্যাস সংযোগ নিয়ে প্রতারণা: সতর্ক করলো তিতাস গ্যাস ঘুষ ও হয়রানির অভিযোগে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি স্ট্যান্ড রিলিজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামকরণ চার বছরে এসএসসি পরীক্ষার্থী কমেছে তিন লাখের বেশি
ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে

সেনাবাহিনী নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে: আইএসপিআর

ভারতের গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও পরিকল্পিত বলে দাবি করেছে আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস এবং ইন্ডিয়া টুডে সম্প্রতি সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা এবং চেইন অব কমান্ড ভাঙার মতো ভিত্তিহীন ও মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

 

বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, এই প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং সুস্পষ্টভাবে একটি পরিকল্পিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার অংশ। যা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের দক্ষ নেতৃত্বে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

 

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ভারতের দ্য ইকোনমিক টাইমস একাধিকবার এ ধরনের ভুয়া খবর প্রকাশ করেছে। বারবার এ ধরনের অসত্য তথ্য প্রচার তাদের উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে। এছাড়া, বেশ কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ও বিতর্কিত টেলিভিশন চ্যানেলও এই মিথ্যাচার প্রচারে যুক্ত হয়েছে, যা সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপপ্রয়াস ছাড়া কিছুই নয় বলে মনে করে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী।

 

বিবৃতিতে ভারতীয় গণমাধ্যমকে ভিত্তিহীন খবর প্রকাশ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়। একইসঙ্গে এসব গণমাধ্যম সেনাবাহিনী সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশের আগে আইএসপিআরের সাথে যোগাযোগ করে যথাযথ মন্তব্য ও তথ্য প্রকাশেরও অনুরোধ জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় তার অঙ্গীকারে অবিচল। সব সংবাদমাধ্যমকে দায়িত্বশীল আচরণ করার এবং অপ্রয়োজনীয় উত্তেজনা ও বিভ্রান্তি ছড়ায় এমন মিথ্যা বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়।

জনপ্রিয়

রবার্ট এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ হাজার নথি প্রকাশ

ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে

সেনাবাহিনী নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে: আইএসপিআর

প্রকাশিত: ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

ভারতের গণমাধ্যমে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও পরিকল্পিত বলে দাবি করেছে আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমস এবং ইন্ডিয়া টুডে সম্প্রতি সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা এবং চেইন অব কমান্ড ভাঙার মতো ভিত্তিহীন ও মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

 

বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, এই প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং সুস্পষ্টভাবে একটি পরিকল্পিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার অংশ। যা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুসংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের দক্ষ নেতৃত্বে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

 

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ভারতের দ্য ইকোনমিক টাইমস একাধিকবার এ ধরনের ভুয়া খবর প্রকাশ করেছে। বারবার এ ধরনের অসত্য তথ্য প্রচার তাদের উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে। এছাড়া, বেশ কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ও বিতর্কিত টেলিভিশন চ্যানেলও এই মিথ্যাচার প্রচারে যুক্ত হয়েছে, যা সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপপ্রয়াস ছাড়া কিছুই নয় বলে মনে করে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী।

 

বিবৃতিতে ভারতীয় গণমাধ্যমকে ভিত্তিহীন খবর প্রকাশ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়। একইসঙ্গে এসব গণমাধ্যম সেনাবাহিনী সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশের আগে আইএসপিআরের সাথে যোগাযোগ করে যথাযথ মন্তব্য ও তথ্য প্রকাশেরও অনুরোধ জানানো হয়। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় তার অঙ্গীকারে অবিচল। সব সংবাদমাধ্যমকে দায়িত্বশীল আচরণ করার এবং অপ্রয়োজনীয় উত্তেজনা ও বিভ্রান্তি ছড়ায় এমন মিথ্যা বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়।