ঢাকা , শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

আনুমানিক ৮২৫ একক কনটেইনার ভর্তি নতুন জাহাজ আসছে পাকিস্তানের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে।

পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ফের কনটেইনার ভর্তি একটি নতুন জাহাজ আসছে। আগামী শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এবার জাহাজটিতে আনুমানিক ৮২৫ একক কনটেইনার রয়েছে, যা গতবারের চেয়ে বেশি।

এই জাহাজটি কনটেইনার নামানোর পর অন্তত ১,২০০ একক কনটেইনার নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে, কনটেইনারের সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত হতে কিছুটা সময় লাগবে, কারণ বন্দর জলসীমায় পৌঁছানোর পর তা হিসাব করা হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুটি দেশের মধ্যে কনটেইনার চলাচল বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত নভেম্বর থেকে পাকিস্তান ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি কনটেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। প্রথমবার পাকিস্তান থেকে ৩৭০ একক কনটেইনার চট্টগ্রামে আনা হয়, যার মধ্যে ২৯৭ কনটেইনার পাকিস্তান থেকে এবং বাকি কনটেইনারগুলো আমিরাত থেকে এসেছে।

এবারের জাহাজে কনটেইনারের সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি হওয়ায় পণ্য আমদানির পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শিপিং কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক আনিস উদ দৌলা জানিয়েছেন, প্রথমবারের তুলনায় এবার কনটেইনার আনার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি জাহাজ প্রতি ৩৮-৪২ দিনে একবার চট্টগ্রাম পৌঁছাচ্ছে। এছাড়া, কনটেইনারের সংখ্যা আরও বাড়লে এই রুটে জাহাজের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

শিপিং কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, সাধারণত এই রুটে পোশাকশিল্পের কাঁচামাল, রাসায়নিক, খনিজ পদার্থ ও ভোগ্যপণ্য ইত্যাদি পণ্য আনা হয়। তবে, বর্তমানে কোন পণ্য রয়েছে তা জানতে হলে শিপিং কোম্পানি কর্তৃক পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ জমা দেওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এটি বাংলাদেশের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি ব্যবস্থার উন্নয়ন ও চট্টগ্রাম বন্দরকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পরিণত করার দিকে একটি নতুন পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

জনপ্রিয়

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

আনুমানিক ৮২৫ একক কনটেইনার ভর্তি নতুন জাহাজ আসছে পাকিস্তানের করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে।

প্রকাশিত: ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে ফের কনটেইনার ভর্তি একটি নতুন জাহাজ আসছে। আগামী শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এবার জাহাজটিতে আনুমানিক ৮২৫ একক কনটেইনার রয়েছে, যা গতবারের চেয়ে বেশি।

এই জাহাজটি কনটেইনার নামানোর পর অন্তত ১,২০০ একক কনটেইনার নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে, কনটেইনারের সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত হতে কিছুটা সময় লাগবে, কারণ বন্দর জলসীমায় পৌঁছানোর পর তা হিসাব করা হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুটি দেশের মধ্যে কনটেইনার চলাচল বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত নভেম্বর থেকে পাকিস্তান ও চট্টগ্রামের মধ্যে সরাসরি কনটেইনার জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। প্রথমবার পাকিস্তান থেকে ৩৭০ একক কনটেইনার চট্টগ্রামে আনা হয়, যার মধ্যে ২৯৭ কনটেইনার পাকিস্তান থেকে এবং বাকি কনটেইনারগুলো আমিরাত থেকে এসেছে।

এবারের জাহাজে কনটেইনারের সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি হওয়ায় পণ্য আমদানির পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শিপিং কোম্পানির নির্বাহী পরিচালক আনিস উদ দৌলা জানিয়েছেন, প্রথমবারের তুলনায় এবার কনটেইনার আনার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি জাহাজ প্রতি ৩৮-৪২ দিনে একবার চট্টগ্রাম পৌঁছাচ্ছে। এছাড়া, কনটেইনারের সংখ্যা আরও বাড়লে এই রুটে জাহাজের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

শিপিং কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, সাধারণত এই রুটে পোশাকশিল্পের কাঁচামাল, রাসায়নিক, খনিজ পদার্থ ও ভোগ্যপণ্য ইত্যাদি পণ্য আনা হয়। তবে, বর্তমানে কোন পণ্য রয়েছে তা জানতে হলে শিপিং কোম্পানি কর্তৃক পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ জমা দেওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এটি বাংলাদেশের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি ব্যবস্থার উন্নয়ন ও চট্টগ্রাম বন্দরকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পরিণত করার দিকে একটি নতুন পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।