ঢাকা , শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান খাবার আনতে যাওয়া ২৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

হাসপাতালের পরেই সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা হলো ফার্মেসি। জ্বর, মাথাব্যাথা, ঠান্ডাজনিত কারণসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিকার পাওয়ার জন্য মানুষ ফার্মেসিমুখী হয়। বর্তমানে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে প্রায় সব জায়গাতেই কম বেশি ফার্মেসি রয়েছে। শহরের ফার্মেসিগুলোতে অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্ট থাকলেও গ্রামের চিত্র ঠিক তার উল্টো। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে অদক্ষ ফার্মাসিস্টের পাশাপাশি থাকে না ড্রাগ লাইসেন্স। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে লোকাল ঔষধের ছড়াছড়ি, এইসব কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগই অনুমোদনহীন। তাছাড়া, অদক্ষ ফার্মাসিস্ট হওয়ায় সঠিক ঔষধ দেওয়া তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হলেও তারা নিজেদের মন মতো ঔষধ দিয়ে থাকেন। ফলে, রোগ মুক্তির চাইতে নতুন রোগ সৃষ্টির আশঙ্কা থাকে। এইসব অনুমোদনহীন ফার্মেসির লাগাম টানতে ড্রাগ সুপারের নিয়মিত তদারকির প্রয়োজন আছে। এছাড়াও ড্রাগ প্রশাসন বিভিন্ন জনসচেতনতা তৈরি মূলক কর্মসূচি নিতে পারে। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্য সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নকল, ভেজালযুক্ত ঔষধ প্রতিরোধে ড্রাগ প্রশাসনকে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।

জনপ্রিয়

আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

প্রকাশিত: ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

হাসপাতালের পরেই সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা হলো ফার্মেসি। জ্বর, মাথাব্যাথা, ঠান্ডাজনিত কারণসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিকার পাওয়ার জন্য মানুষ ফার্মেসিমুখী হয়। বর্তমানে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে প্রায় সব জায়গাতেই কম বেশি ফার্মেসি রয়েছে। শহরের ফার্মেসিগুলোতে অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্ট থাকলেও গ্রামের চিত্র ঠিক তার উল্টো। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে অদক্ষ ফার্মাসিস্টের পাশাপাশি থাকে না ড্রাগ লাইসেন্স। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে লোকাল ঔষধের ছড়াছড়ি, এইসব কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগই অনুমোদনহীন। তাছাড়া, অদক্ষ ফার্মাসিস্ট হওয়ায় সঠিক ঔষধ দেওয়া তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হলেও তারা নিজেদের মন মতো ঔষধ দিয়ে থাকেন। ফলে, রোগ মুক্তির চাইতে নতুন রোগ সৃষ্টির আশঙ্কা থাকে। এইসব অনুমোদনহীন ফার্মেসির লাগাম টানতে ড্রাগ সুপারের নিয়মিত তদারকির প্রয়োজন আছে। এছাড়াও ড্রাগ প্রশাসন বিভিন্ন জনসচেতনতা তৈরি মূলক কর্মসূচি নিতে পারে। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্য সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নকল, ভেজালযুক্ত ঔষধ প্রতিরোধে ড্রাগ প্রশাসনকে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।