ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
দুবাইয়ে সম্পদ গড়া ৪৫৯ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে তদন্তে দুদক কৃষিপণ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী বাংলাদেশ-ভুটান বাংলাদেশে স্পেসএক্স স্যাটেলাইট পরিষেবা চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’ দাবি উত্থাপনে সরকার সংবেদনশীলভাবে কাজ করছে: শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বরিশাল সিটি নির্বাচনের ফলাফল বাতিল চেয়ে জাপা প্রার্থীর মামলা দেশেই এনজিএস-ভিত্তিক ক্যানসার নির্ণয় শুরু করছে আইসিডিডিআরবি কর্ণফুলীতে বিএনপি নেতার বালু মহালে ভাঙচুর, আহত ৮ চট্টগ্রামে সংঘবদ্ধ চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার ১০ ভরি স্বর্ণ সব ধর্মের নিরাপত্তা নিশ্চিত রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়াই জামায়াতের লক্ষ্য: শফিকুর রহমান

শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধীনে চাইনিজ কর্নার ও ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন সোশ্যাল সায়েন্স বিল্ডিংয়ে আগামী ২০ মে এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে, যার রেজিস্ট্রেশন চলবে ৫ মে পর্যন্ত। রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০০ টাকা।

 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক ও পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাহাবুল হক।

 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ-চীন চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা উন্নয়ন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই সামিট আয়োজন করা হচ্ছে। সামিটে চীন থেকে ১২ জন চা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করবেন।

 

দেশি চা ব্যবসায়ীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হবে, যেখানে তারা সরাসরি চীনা উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সামনে নিজেদের পণ্য উপস্থাপন করতে পারবেন। এতে চীনের বাজারে বাংলাদেশি চায়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাওয়া যাবে।

 

সামিটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকবে চা পানের সুযোগসহ স্টল প্রদর্শনের ব্যবস্থা। একইসঙ্গে চা শিল্প বিষয়ে কয়েকটি একাডেমিক সেশনও অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বাজার সম্প্রসারণ কৌশল, প্রযুক্তির ব্যবহার, সরকারি নীতিমালা এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে।

 

চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাহাবুল হক বলেন, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে রয়েছে প্রায় দেড়শ’ চা বাগান। এই সামিটের মাধ্যমে এসব অঞ্চলের চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চীনা ব্যবসায়ীদের একটি কার্যকর যোগসূত্র স্থাপন হবে। এটি বাংলাদেশ ও চীনের চা বাগান মালিক, উদ্যোক্তা ও রফতানিকারকদের জন্য বড় একটি সুযোগ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

জনপ্রিয়

দুবাইয়ে সম্পদ গড়া ৪৫৯ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে তদন্তে দুদক

শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’

প্রকাশিত: ৩ ঘন্টা আগে

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধীনে চাইনিজ কর্নার ও ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন সোশ্যাল সায়েন্স বিল্ডিংয়ে আগামী ২০ মে এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে, যার রেজিস্ট্রেশন চলবে ৫ মে পর্যন্ত। রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০০ টাকা।

 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক ও পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাহাবুল হক।

 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ-চীন চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা উন্নয়ন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই সামিট আয়োজন করা হচ্ছে। সামিটে চীন থেকে ১২ জন চা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করবেন।

 

দেশি চা ব্যবসায়ীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হবে, যেখানে তারা সরাসরি চীনা উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সামনে নিজেদের পণ্য উপস্থাপন করতে পারবেন। এতে চীনের বাজারে বাংলাদেশি চায়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাওয়া যাবে।

 

সামিটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকবে চা পানের সুযোগসহ স্টল প্রদর্শনের ব্যবস্থা। একইসঙ্গে চা শিল্প বিষয়ে কয়েকটি একাডেমিক সেশনও অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বাজার সম্প্রসারণ কৌশল, প্রযুক্তির ব্যবহার, সরকারি নীতিমালা এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে।

 

চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাহাবুল হক বলেন, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে রয়েছে প্রায় দেড়শ’ চা বাগান। এই সামিটের মাধ্যমে এসব অঞ্চলের চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চীনা ব্যবসায়ীদের একটি কার্যকর যোগসূত্র স্থাপন হবে। এটি বাংলাদেশ ও চীনের চা বাগান মালিক, উদ্যোক্তা ও রফতানিকারকদের জন্য বড় একটি সুযোগ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।