ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধীনে চাইনিজ কর্নার ও ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন সোশ্যাল সায়েন্স বিল্ডিংয়ে আগামী ২০ মে এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে, যার রেজিস্ট্রেশন চলবে ৫ মে পর্যন্ত। রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০০ টাকা।

 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক ও পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাহাবুল হক।

 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ-চীন চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা উন্নয়ন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই সামিট আয়োজন করা হচ্ছে। সামিটে চীন থেকে ১২ জন চা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করবেন।

 

দেশি চা ব্যবসায়ীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হবে, যেখানে তারা সরাসরি চীনা উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সামনে নিজেদের পণ্য উপস্থাপন করতে পারবেন। এতে চীনের বাজারে বাংলাদেশি চায়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাওয়া যাবে।

 

সামিটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকবে চা পানের সুযোগসহ স্টল প্রদর্শনের ব্যবস্থা। একইসঙ্গে চা শিল্প বিষয়ে কয়েকটি একাডেমিক সেশনও অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বাজার সম্প্রসারণ কৌশল, প্রযুক্তির ব্যবহার, সরকারি নীতিমালা এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে।

 

চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাহাবুল হক বলেন, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে রয়েছে প্রায় দেড়শ’ চা বাগান। এই সামিটের মাধ্যমে এসব অঞ্চলের চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চীনা ব্যবসায়ীদের একটি কার্যকর যোগসূত্র স্থাপন হবে। এটি বাংলাদেশ ও চীনের চা বাগান মালিক, উদ্যোক্তা ও রফতানিকারকদের জন্য বড় একটি সুযোগ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

জনপ্রিয়

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’

প্রকাশিত: ০১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) প্রথমবারের মতো ‘বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধীনে চাইনিজ কর্নার ও ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন সোশ্যাল সায়েন্স বিল্ডিংয়ে আগামী ২০ মে এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে, যার রেজিস্ট্রেশন চলবে ৫ মে পর্যন্ত। রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০০ টাকা।

 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক ও পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাহাবুল হক।

 

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ-চীন চা বাণিজ্য ও সহযোগিতা উন্নয়ন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই সামিট আয়োজন করা হচ্ছে। সামিটে চীন থেকে ১২ জন চা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা অংশগ্রহণ করবেন।

 

দেশি চা ব্যবসায়ীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হবে, যেখানে তারা সরাসরি চীনা উদ্যোক্তা ও আমদানিকারকদের সামনে নিজেদের পণ্য উপস্থাপন করতে পারবেন। এতে চীনের বাজারে বাংলাদেশি চায়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাওয়া যাবে।

 

সামিটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকবে চা পানের সুযোগসহ স্টল প্রদর্শনের ব্যবস্থা। একইসঙ্গে চা শিল্প বিষয়ে কয়েকটি একাডেমিক সেশনও অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বাজার সম্প্রসারণ কৌশল, প্রযুক্তির ব্যবহার, সরকারি নীতিমালা এবং চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হবে।

 

চায়নিজ কর্নারের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. সাহাবুল হক বলেন, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে রয়েছে প্রায় দেড়শ’ চা বাগান। এই সামিটের মাধ্যমে এসব অঞ্চলের চা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে চীনা ব্যবসায়ীদের একটি কার্যকর যোগসূত্র স্থাপন হবে। এটি বাংলাদেশ ও চীনের চা বাগান মালিক, উদ্যোক্তা ও রফতানিকারকদের জন্য বড় একটি সুযোগ হয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।