ঢাকা , বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

আমাজনের শহরে জরুরি অবস্থা জারি

ব্রাজিলের আমাজনের একটি শহরে কয়েকটি সিঙ্কহোল বা বৃহদাকার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে কয়েকশ বাড়ি ধ্বসে পড়তে পারে— এমন আশঙ্কা থেকে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমাজনের মারানহোর বুরিতিকুপু নামে ওই শহরটির বেশ কয়েকটি ভবন ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে।  খবর গার্ডিয়ানের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরটিতে মোট ৫৫ হাজার মানুষের বসবাস। এরমধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, ১ হাজার ২০০ মানুষের বাড়ি এই বিশাল গর্তগুলোতে পড়ে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

চলতি মাসের শুরুতে ওই এলাকার স্থানীয় সরকার একটি ডিক্রি জারি করে। তাতে বলা হয়, গত কয়েক মাসের মধ্যে এটির পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। যা এখন আবাসিক ভবনের দিকে এগোচ্ছে।

বুরিতিকুপু নামে এই শহরটিতে গত ৩০ বছর ধরেই এমন সিঙ্কহোল মানুষের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো আবাসিক ভবনের কাছাকাছি চলে এসেছে এবং গর্তগুলো বেশ বড়ও হয়ে গেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয় হওয়া, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর তৈরির কারণে এটির তীব্রতা বেড়েছে।

ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, সম্প্রতি যে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা ঘটছে। সেটির কারণে এ ধরনের পরিস্থিতি আরও বেশি সৃষ্টি হয়েছে।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

আমাজনের শহরে জরুরি অবস্থা জারি

প্রকাশিত: ১২:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ব্রাজিলের আমাজনের একটি শহরে কয়েকটি সিঙ্কহোল বা বৃহদাকার গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে কয়েকশ বাড়ি ধ্বসে পড়তে পারে— এমন আশঙ্কা থেকে সেখানে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমাজনের মারানহোর বুরিতিকুপু নামে ওই শহরটির বেশ কয়েকটি ভবন ইতোমধ্যে ধ্বংস হয়ে গেছে।  খবর গার্ডিয়ানের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শহরটিতে মোট ৫৫ হাজার মানুষের বসবাস। এরমধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, ১ হাজার ২০০ মানুষের বাড়ি এই বিশাল গর্তগুলোতে পড়ে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

চলতি মাসের শুরুতে ওই এলাকার স্থানীয় সরকার একটি ডিক্রি জারি করে। তাতে বলা হয়, গত কয়েক মাসের মধ্যে এটির পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। যা এখন আবাসিক ভবনের দিকে এগোচ্ছে।

বুরিতিকুপু নামে এই শহরটিতে গত ৩০ বছর ধরেই এমন সিঙ্কহোল মানুষের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এগুলো আবাসিক ভবনের কাছাকাছি চলে এসেছে এবং গর্তগুলো বেশ বড়ও হয়ে গেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয় হওয়া, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর তৈরির কারণে এটির তীব্রতা বেড়েছে।

ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, সম্প্রতি যে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা ঘটছে। সেটির কারণে এ ধরনের পরিস্থিতি আরও বেশি সৃষ্টি হয়েছে।