ঢাকা , শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

৫ হাজার কোটি টাকা জামানত, ঋণ নিয়েছে ২৮৫৪৪ কোটি

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জামানত রেখে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলস কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকার ঋণ নেওয়া হয়েছে। জনতা ব্যাংক থেকে ২৩,২৮৫ কোটি এবং সোনালী ব্যাংক থেকে ১,৪২৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৪,৯৩২ কোটি টাকার জামানত রেখে ১৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়। জনতা ব্যাংক ২৩,২৮৫ কোটি, সোনালী ব্যাংক ১,৪২৪ কোটি এবং অন্যান্য ব্যাংকগুলোও জামানতের তুলনায় অনেক বেশি ঋণ দিয়েছে।

মঙ্গলবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব তথ্য উঠে আসে। শ্রম উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, এই ঋণ কেলেঙ্কারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির চেয়েও বড়। ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বেক্সিমকোর ১২টি লে-অফকৃত প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের জন্য শেয়ার বিক্রি ও সরকারের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করা হবে। বেক্সিমকোর কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রির বিষয়েও পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

জনপ্রিয়

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

৫ হাজার কোটি টাকা জামানত, ঋণ নিয়েছে ২৮৫৪৪ কোটি

প্রকাশিত: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জামানত রেখে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলস কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকার ঋণ নেওয়া হয়েছে। জনতা ব্যাংক থেকে ২৩,২৮৫ কোটি এবং সোনালী ব্যাংক থেকে ১,৪২৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৪,৯৩২ কোটি টাকার জামানত রেখে ১৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়। জনতা ব্যাংক ২৩,২৮৫ কোটি, সোনালী ব্যাংক ১,৪২৪ কোটি এবং অন্যান্য ব্যাংকগুলোও জামানতের তুলনায় অনেক বেশি ঋণ দিয়েছে।

মঙ্গলবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব তথ্য উঠে আসে। শ্রম উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, এই ঋণ কেলেঙ্কারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির চেয়েও বড়। ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বেক্সিমকোর ১২টি লে-অফকৃত প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের জন্য শেয়ার বিক্রি ও সরকারের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করা হবে। বেক্সিমকোর কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রির বিষয়েও পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।