ঢাকা , রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
চট্টগ্রামে চলন্ত অটোরিকশায় মুখোশধারীদের পেট্রলবোমা হামলা, দগ্ধ ২ নারী হাতিরঝিলে দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত যুবদলকর্মী, অবস্থা আশংকাজনক ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ডা. সুমিত সাহা গ্রেফতার রবার্ট এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ১০ হাজার নথি প্রকাশ এপ্রিলের রাতের আকাশে দুর্লভ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক চমক কিশোরগঞ্জে ভেজাল খাদ্য তৈরির দায়ে ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা মুন্সীগঞ্জে পুকুর থেকে ৩২৬ রাউন্ড চায়না রাইফেলের গুলি উদ্ধার গণ-অভ্যুত্থানের পর সমঝোতার সংস্কার দরকার: এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ভিসির প্রতীকী চেয়ারে আগুন দিয়ে বিক্ষোভ কুয়েট শিক্ষার্থীদের আবাসিকে গ্যাস সংযোগ নিয়ে প্রতারণা: সতর্ক করলো তিতাস গ্যাস

৫ হাজার কোটি টাকা জামানত, ঋণ নিয়েছে ২৮৫৪৪ কোটি

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জামানত রেখে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলস কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকার ঋণ নেওয়া হয়েছে। জনতা ব্যাংক থেকে ২৩,২৮৫ কোটি এবং সোনালী ব্যাংক থেকে ১,৪২৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৪,৯৩২ কোটি টাকার জামানত রেখে ১৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়। জনতা ব্যাংক ২৩,২৮৫ কোটি, সোনালী ব্যাংক ১,৪২৪ কোটি এবং অন্যান্য ব্যাংকগুলোও জামানতের তুলনায় অনেক বেশি ঋণ দিয়েছে।

মঙ্গলবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব তথ্য উঠে আসে। শ্রম উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, এই ঋণ কেলেঙ্কারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির চেয়েও বড়। ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বেক্সিমকোর ১২টি লে-অফকৃত প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের জন্য শেয়ার বিক্রি ও সরকারের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করা হবে। বেক্সিমকোর কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রির বিষয়েও পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

জনপ্রিয়

চট্টগ্রামে চলন্ত অটোরিকশায় মুখোশধারীদের পেট্রলবোমা হামলা, দগ্ধ ২ নারী

৫ হাজার কোটি টাকা জামানত, ঋণ নিয়েছে ২৮৫৪৪ কোটি

প্রকাশিত: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ১২ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জামানত রেখে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলস কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকার ঋণ নেওয়া হয়েছে। জনতা ব্যাংক থেকে ২৩,২৮৫ কোটি এবং সোনালী ব্যাংক থেকে ১,৪২৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঋণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে। মাত্র ৪,৯৩২ কোটি টাকার জামানত রেখে ১৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ২৮,৫৪৪ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়। জনতা ব্যাংক ২৩,২৮৫ কোটি, সোনালী ব্যাংক ১,৪২৪ কোটি এবং অন্যান্য ব্যাংকগুলোও জামানতের তুলনায় অনেক বেশি ঋণ দিয়েছে।

মঙ্গলবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব তথ্য উঠে আসে। শ্রম উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, এই ঋণ কেলেঙ্কারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির চেয়েও বড়। ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাংকগুলোকে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বেক্সিমকোর ১২টি লে-অফকৃত প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের জন্য শেয়ার বিক্রি ও সরকারের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় তহবিল সরবরাহ করা হবে। বেক্সিমকোর কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রির বিষয়েও পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।