ঢাকা , বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
আগামী পাঁচ দিন ঝড়বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে প্রায় অপরিবর্তিত কারাগারে নববর্ষ, তবু হাস্যোজ্জ্বল শাজাহান খান বললেন: ‘বাইরের চেয়ে ভিতরেই ভালো আছি’ দেশ-বিদেশে এস আলম গ্রুপের আরও জমি ও বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের সন্ধান গাইবান্ধায় পরিত্যক্ত কুপে মিলল অজ্ঞাত পরিচয় কিশোরের অর্ধগলিত লাশ নেত্রকোনায় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ, মুদি দোকানি গ্রেফতার নোয়াখালীতে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২ আউটসোর্সিং সেবা কর্মীদের জন্য ‘সেবা গ্রহণ নীতিমালা-২০২৫’ জারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তির আবেদন শুরু সাতটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন: পাঁচটিতে বাদ পড়েছে নজরুল ইসলাম বাবুর নাম ‘প্রো-বাংলাদেশ’ নীতিই অন্তর্বর্তী সরকারের কূটনৈতিক অগ্রাধিকার: প্রেস সচিব

৫১তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হবে ৮ অক্টোবর

স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫১তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হবে ৮ অক্টোবর। আগামী ৩০ অক্টোবর এ প্রতিযোগিতা শেষ হবে। মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে এ তথ্য জানা গেছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, এ বছর বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির উদ্যোগে ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠান থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, তারপর উপজেলা-থানা, জেলা, উপ-অঞ্চল, অঞ্চল ও সর্বশেষ জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা হবে। এ প্রতিযোগিতায় তিনটি খেলা থাকছে। এগুলো হলো- কাবাডি, দাবা ও সাঁতার।

প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে (স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি-ভোকেশনাল) এ প্রতিযোগিতা হবে ৮ অক্টোবর। তারপর উপজেলা ও থানা পর্যায়ে ৯ থেকে ১২ অক্টোবর, জেলা পর্যায়ে ১৪ থেকে ১৬ অক্টোবর, উপ-অঞ্চল পর্যায়ে ১৮ থেকে ২০ অক্টোবর, অঞ্চল পর্যায়ে ২২ থেকে ২৪ অক্টোবর এবং সর্বশেষ জাতীয় পর্যায়ে ২৬ থেকে ৩০ অক্টোবর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রতিযোগিতার সাধারণ নিয়মাবলিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির গঠনতন্ত্রে উল্লিখিত নিয়মানুসারে সব খেলা পরিচালিত হবে। বিদ্যালয় পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকের প্রত্যয়নপত্র এবং টি.সি. (মূল কপি) অবশ্যই প্রদর্শন করতে হবে। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ইএসআইএফ লিস্টের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। লেমিনেটিং কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না।

৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ইউনিক আইডির অনলাইন কপি প্রদর্শন করতে হবে। ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জে.এস.সি রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর মূলকপি এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অনলাইন ভেরিফিকেশন জন্ম নিবন্ধন কপি (রঙিন) প্রদর্শন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ইআইআইএন নম্বর গঠনতন্ত্রের ‘ক’ ফরমের উপরে উল্লেখ করতে হবে। স্ব-স্ব দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করবেন এবং প্রয়োজন হলে কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে।

একই প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ও কারিগরি (ভোকেশনাল) শিক্ষার্থী থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তাদেরকে নিয়ে দল গঠন করতে পারবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স অনূর্ধ্ব ১৭ বছর হতে হবে এবং গঠনতন্ত্রের অন্যান্য নিয়মাবলি যথাযথ অনুসরণ করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন-সনদ যাচাইয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

উপজেলা ও থানায় বিজয়ীদের তালিকা খেলোয়াড়দের ছবিসহ জেলা পর্যায়ে, জেলা পর্যায়ে বিজয়ীদের তালিকা উপ-অঞ্চল পর্যায়ে এবং পিডিএফ ফাইলে ইমেইলে ([email protected]) পাঠাতে হবে। উপ-অঞ্চলে বিজয়ীদের তালিকা অঞ্চল পর্যায়ে এবং অঞ্চল পর্যায়ে বিজয়ীদের তালিকা জাতীয় পর্যায়ে সম্পাদকের কাছে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষরসহ পাঠাতে হবে।

এ ছাড়াও ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ৩টি খেলা (কাবাডি, দাবা ও সাঁতার) নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে ৯ থেকে ১২ অক্টোবর উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিযোগিতার যে সময় রাখা হয়েছে তখন চলবে দুর্গাপূজা। এ নিয়ে সনাতম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে এ বিষয়ে আপত্তি জানাচ্ছেন অনেকেই।

জনপ্রিয়

আগামী পাঁচ দিন ঝড়বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে প্রায় অপরিবর্তিত

৫১তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হবে ৮ অক্টোবর

প্রকাশিত: ০৫:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫১তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু হবে ৮ অক্টোবর। আগামী ৩০ অক্টোবর এ প্রতিযোগিতা শেষ হবে। মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে এ তথ্য জানা গেছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, এ বছর বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির উদ্যোগে ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠান থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, তারপর উপজেলা-থানা, জেলা, উপ-অঞ্চল, অঞ্চল ও সর্বশেষ জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতা হবে। এ প্রতিযোগিতায় তিনটি খেলা থাকছে। এগুলো হলো- কাবাডি, দাবা ও সাঁতার।

প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে (স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি-ভোকেশনাল) এ প্রতিযোগিতা হবে ৮ অক্টোবর। তারপর উপজেলা ও থানা পর্যায়ে ৯ থেকে ১২ অক্টোবর, জেলা পর্যায়ে ১৪ থেকে ১৬ অক্টোবর, উপ-অঞ্চল পর্যায়ে ১৮ থেকে ২০ অক্টোবর, অঞ্চল পর্যায়ে ২২ থেকে ২৪ অক্টোবর এবং সর্বশেষ জাতীয় পর্যায়ে ২৬ থেকে ৩০ অক্টোবর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রতিযোগিতার সাধারণ নিয়মাবলিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির গঠনতন্ত্রে উল্লিখিত নিয়মানুসারে সব খেলা পরিচালিত হবে। বিদ্যালয় পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকের প্রত্যয়নপত্র এবং টি.সি. (মূল কপি) অবশ্যই প্রদর্শন করতে হবে। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ইএসআইএফ লিস্টের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। লেমিনেটিং কোনোক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না।

৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর ইউনিক আইডির অনলাইন কপি প্রদর্শন করতে হবে। ৮ম ও ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জে.এস.সি রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর মূলকপি এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অনলাইন ভেরিফিকেশন জন্ম নিবন্ধন কপি (রঙিন) প্রদর্শন করতে হবে। বিদ্যালয়ের ইআইআইএন নম্বর গঠনতন্ত্রের ‘ক’ ফরমের উপরে উল্লেখ করতে হবে। স্ব-স্ব দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রতিষ্ঠানের পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করবেন এবং প্রয়োজন হলে কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে।

একই প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ও কারিগরি (ভোকেশনাল) শিক্ষার্থী থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তাদেরকে নিয়ে দল গঠন করতে পারবে। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স অনূর্ধ্ব ১৭ বছর হতে হবে এবং গঠনতন্ত্রের অন্যান্য নিয়মাবলি যথাযথ অনুসরণ করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন-সনদ যাচাইয়ের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

উপজেলা ও থানায় বিজয়ীদের তালিকা খেলোয়াড়দের ছবিসহ জেলা পর্যায়ে, জেলা পর্যায়ে বিজয়ীদের তালিকা উপ-অঞ্চল পর্যায়ে এবং পিডিএফ ফাইলে ইমেইলে ([email protected]) পাঠাতে হবে। উপ-অঞ্চলে বিজয়ীদের তালিকা অঞ্চল পর্যায়ে এবং অঞ্চল পর্যায়ে বিজয়ীদের তালিকা জাতীয় পর্যায়ে সম্পাদকের কাছে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিল-স্বাক্ষরসহ পাঠাতে হবে।

এ ছাড়াও ৫১তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ৩টি খেলা (কাবাডি, দাবা ও সাঁতার) নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে ৯ থেকে ১২ অক্টোবর উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিযোগিতার যে সময় রাখা হয়েছে তখন চলবে দুর্গাপূজা। এ নিয়ে সনাতম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে এ বিষয়ে আপত্তি জানাচ্ছেন অনেকেই।