ঢাকা , শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

সৌদিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন

সৌদিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন

সৌদি আরবের রিয়াদে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন। যাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

আরবের রিয়াদে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন। যাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

মুকাব টাওয়ার নামের মেগা স্থাপনাটি সম্পন্ন হলে এর উচ্চতা হবে ১ হাজার ৩০০ ফুট। আর প্রশস্ত হবে ১ হাজার ২০০ ফুট। যা ২০টি এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের সমান।

 

ভবনের মধ্যেই ভবিষ্যৎ শহর হিসেবে পরিকল্পিত এ স্থাপনায় ফ্লোর স্পেস থাকবে ২০ লাখ বর্গমিটার। সৌদির উন্নয়ন পরিকল্পনাকে নতুন করে রূপায়িত করার লক্ষ্যে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।

 

এছাড়াও ভবনটিতে থাকবে ১ লাখ ৪ হাজার আবাসিক ইউনিট, ৯ হাজার হোটেল কক্ষ, অফিস, বিনোদনের জায়গাসহ বিভিন্ন উচ্চাভিলাষী সুবিধা।

 

ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সৌদি ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে মুকাবের এ নকশা করা হয়েছে। প্রকল্পটি সৌদি আরবের তেলনির্ভরতা কমিয়ে জিডিপি ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার বাড়াবে এবং ৩ লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

 

ভবনটি সাজানো হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি দিয়ে। এর বাইরের দিকে থাকবে লাস ভেগাসের স্পিয়ারের মতো বিশাল স্ক্রিন।

 

ভবনটিতে থাকবে হলোগ্রাফিক ইন্টেরিয়র থেকে শুরু করে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে সজ্জিত দেয়াল। সৌদির ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপনাটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

 

এক ভিডিওর মাধ্যমে ভবনের নির্মাণ এলাকা নিয়ে আগাম বার্তা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র স্থান কাবার সঙ্গে ভবনটির সাদৃশ্য থাকায় এর সমালোচনাও কম হচ্ছে না।

 

এদিকে মানবাধিকার সংস্থাগুলি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে প্রবাসী শ্রমিক শোষণ হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে৷ একইসাথে নির্মাণের বিশালতার কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।

জনপ্রিয়

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

সৌদিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন

প্রকাশিত: ০৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪

সৌদিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন

সৌদি আরবের রিয়াদে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন। যাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

আরবের রিয়াদে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভবন। যাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

মুকাব টাওয়ার নামের মেগা স্থাপনাটি সম্পন্ন হলে এর উচ্চতা হবে ১ হাজার ৩০০ ফুট। আর প্রশস্ত হবে ১ হাজার ২০০ ফুট। যা ২০টি এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের সমান।

 

ভবনের মধ্যেই ভবিষ্যৎ শহর হিসেবে পরিকল্পিত এ স্থাপনায় ফ্লোর স্পেস থাকবে ২০ লাখ বর্গমিটার। সৌদির উন্নয়ন পরিকল্পনাকে নতুন করে রূপায়িত করার লক্ষ্যে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।

 

এছাড়াও ভবনটিতে থাকবে ১ লাখ ৪ হাজার আবাসিক ইউনিট, ৯ হাজার হোটেল কক্ষ, অফিস, বিনোদনের জায়গাসহ বিভিন্ন উচ্চাভিলাষী সুবিধা।

 

ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের সৌদি ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে মুকাবের এ নকশা করা হয়েছে। প্রকল্পটি সৌদি আরবের তেলনির্ভরতা কমিয়ে জিডিপি ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার বাড়াবে এবং ৩ লাখের বেশি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

 

ভবনটি সাজানো হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি দিয়ে। এর বাইরের দিকে থাকবে লাস ভেগাসের স্পিয়ারের মতো বিশাল স্ক্রিন।

 

ভবনটিতে থাকবে হলোগ্রাফিক ইন্টেরিয়র থেকে শুরু করে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তিতে সজ্জিত দেয়াল। সৌদির ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপনাটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

 

এক ভিডিওর মাধ্যমে ভবনের নির্মাণ এলাকা নিয়ে আগাম বার্তা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে পবিত্র স্থান কাবার সঙ্গে ভবনটির সাদৃশ্য থাকায় এর সমালোচনাও কম হচ্ছে না।

 

এদিকে মানবাধিকার সংস্থাগুলি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে প্রবাসী শ্রমিক শোষণ হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে৷ একইসাথে নির্মাণের বিশালতার কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।