ঢাকা , শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :

ধান ৮০ শতাংশ পাকলেই কাটার পরামর্শ কৃষি কর্মকর্তাদের

সম্ভাব্য কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পেতেক্ষেতে ধান ৮০ শতাংশ পাকলেই কাটার পরামর্শ দিয়েছেন গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। এই পরামর্শ অনুযায়ী ইতোমধ্যে কৃষকরা ধান কাটা-মাড়াই শুরু করেছেন। মাঠজুড়ে দোল খাচ্ছে হাইব্রিড ধানের সোনালি শীষ।

 

সম্প্রতি গাইবান্ধা সদর উপজেলার চাপাদহ কৃষি ব্লকে দেখা গেছে, কৃষকদের ৮০ শতাংশ পরিপক্ক বোরো ধান কেটে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম রাজু। শুধু এই ব্লকেই নয়, জেলার সাতটি উপজেলার প্রতিটি কৃষি ব্লকে গিয়ে কৃষকদের পাশে কাজ করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

 

চাপাদহ ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম রাজু বলেন, ‘সম্ভাব্য বিরূপ আবহাওয়া থেকে ধান রক্ষায় ক্ষেতের ৮০ শতাংশ ধান পরিপক্ক হলে তা কেটে নিরাপদ ও শুকনো স্থানে উঠিয়ে ফেলতে হবে। সেই সঙ্গে ধানখেতে যেন পানি জমে না থাকে, সে জন্য নালা পরিষ্কার করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা জরুরি।’

 

গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে গাইবান্ধা জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে, অর্থাৎ ১ লাখ ২৯ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এখান থেকে প্রায় ৮ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে প্রায় ৩২ শতাংশ ধান কর্তন করেছেন কৃষকরা।

জনপ্রিয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে এনসিপির অবস্থান কর্মসূচি

ধান ৮০ শতাংশ পাকলেই কাটার পরামর্শ কৃষি কর্মকর্তাদের

প্রকাশিত: ৩ ঘন্টা আগে

সম্ভাব্য কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পেতেক্ষেতে ধান ৮০ শতাংশ পাকলেই কাটার পরামর্শ দিয়েছেন গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। এই পরামর্শ অনুযায়ী ইতোমধ্যে কৃষকরা ধান কাটা-মাড়াই শুরু করেছেন। মাঠজুড়ে দোল খাচ্ছে হাইব্রিড ধানের সোনালি শীষ।

 

সম্প্রতি গাইবান্ধা সদর উপজেলার চাপাদহ কৃষি ব্লকে দেখা গেছে, কৃষকদের ৮০ শতাংশ পরিপক্ক বোরো ধান কেটে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম রাজু। শুধু এই ব্লকেই নয়, জেলার সাতটি উপজেলার প্রতিটি কৃষি ব্লকে গিয়ে কৃষকদের পাশে কাজ করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

 

চাপাদহ ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম রাজু বলেন, ‘সম্ভাব্য বিরূপ আবহাওয়া থেকে ধান রক্ষায় ক্ষেতের ৮০ শতাংশ ধান পরিপক্ক হলে তা কেটে নিরাপদ ও শুকনো স্থানে উঠিয়ে ফেলতে হবে। সেই সঙ্গে ধানখেতে যেন পানি জমে না থাকে, সে জন্য নালা পরিষ্কার করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা জরুরি।’

 

গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে গাইবান্ধা জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে, অর্থাৎ ১ লাখ ২৯ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এখান থেকে প্রায় ৮ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে ইতোমধ্যে প্রায় ৩২ শতাংশ ধান কর্তন করেছেন কৃষকরা।