ঢাকা , শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
তৃতীয় এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, দুই ইসরাইলি পাইলট আটক ইরানে পাকিস্তানকে অত্যাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে চীন, উদ্বেগে ভারত ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়ালো সউদী আরব ২৬ জুন শুরু এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা, করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বেগ ইরানের ‘শাসন বদলের’ মিশনে ইসরায়েল, উত্তাল মধ্যপ্রাচ্য ভারী অস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির আশঙ্কা, ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় প্রাণহানি বাড়ছে আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা: যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে তেহরানের বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণ যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে তীব্র যানজট, কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগ চরমে

আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই : আসিফ মাহমুদ

ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিচার করার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একইসঙ্গে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি।

 

রবিবার (১৩ অক্টোবর) এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। ওই পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘কোনো অজুহাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশ সদস্যদের ছাড় দেওয়া হবে না।

জানা যায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ৫ আগস্ট নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা-পুলিশের এক কনস্টেবলকে হত্যার অভিযোগে এক কিশোর ও দুই তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হত্যার ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন বলে পুলিশের প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

 

এতে তিনজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল ফারুক।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. ছিদ্দিকের ছেলে নাইম হোসেন (২১), জয়াগ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ভাওরকোট গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে ইমাম হোসেন (২২) ও সোনাইমুড়ী পৌরসভা এলাকার এক কিশোর (১৬)। গত বৃহস্পতিবার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গত শুক্রবার আদালতে সোপর্দ করার পর তাঁরা নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফসানা রুমির কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।এদিকে, পুলিশ হত্যার অভিযোগে তিন আন্দোলনকারীকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছে।

 

আন্দোলনকারী তিনজনকে গ্রেপ্তার করায়ি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তাদের মুক্তি দাবি করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।

জনপ্রিয়

তৃতীয় এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, দুই ইসরাইলি পাইলট আটক ইরানে

আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই : আসিফ মাহমুদ

প্রকাশিত: ০৮:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪

ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিচার করার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। একইসঙ্গে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি।

 

রবিবার (১৩ অক্টোবর) এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি। ওই পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘কোনো অজুহাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশ সদস্যদের ছাড় দেওয়া হবে না।

জানা যায়, ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ৫ আগস্ট নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থানা-পুলিশের এক কনস্টেবলকে হত্যার অভিযোগে এক কিশোর ও দুই তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হত্যার ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন বলে পুলিশের প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

 

এতে তিনজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল ফারুক।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. ছিদ্দিকের ছেলে নাইম হোসেন (২১), জয়াগ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ভাওরকোট গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে ইমাম হোসেন (২২) ও সোনাইমুড়ী পৌরসভা এলাকার এক কিশোর (১৬)। গত বৃহস্পতিবার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গত শুক্রবার আদালতে সোপর্দ করার পর তাঁরা নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফসানা রুমির কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।এদিকে, পুলিশ হত্যার অভিযোগে তিন আন্দোলনকারীকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছে।

 

আন্দোলনকারী তিনজনকে গ্রেপ্তার করায়ি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তাদের মুক্তি দাবি করেছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।