ঢাকা , শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
২৬ জুন শুরু এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা, করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বেগ ইরানের ‘শাসন বদলের’ মিশনে ইসরায়েল, উত্তাল মধ্যপ্রাচ্য ভারী অস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির আশঙ্কা, ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় প্রাণহানি বাড়ছে আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা: যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে তেহরানের বিমানবন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণ যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে তীব্র যানজট, কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগ চরমে ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইলে হতাহত ৮০ ক্যানসারের দ্বিগুণ কার্যকরী ওষুধ উদ্ভাবনের দাবি মার্কিন গবেষকদের

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘরে সুফল পাচ্ছেন ফরিদপুরের কৃষকরা

পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য চালু হওয়া মডেল ঘরের সুফল পেতে শুরু করেছেন ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কৃষকরা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ উদ্যোগে কৃষকরা এখন আর ফসল পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন না।

 

দেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ৩০ ভাগ নষ্ট হয় যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে। এই সমস্যার সমাধানে ১৮টি উপজেলার ৭টি জেলায় মডেল ঘর নির্মাণ করছে সরকার, যেখানে প্রতিটি ঘরে ৪০০ থেকে ৬০০ মণ পেঁয়াজ ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা সম্ভব। একেকটি ঘর ৫ জন কৃষক মিলে ব্যবহার করতে পারেন।

 

ফরিদপুর জেলা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সাহাদাত হোসেন জানান, আগামী অর্থবছরে আরও ৫০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, পেঁয়াজের ক্ষয় হার কমিয়ে আনতে পারলে আমদানির প্রয়োজন হবে না।

 

কৃষি বিভাগ মনে করে, মডেল ঘরে সংরক্ষণের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে নিজস্ব উৎপাদনে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব। ফরিদপুরে ইতিমধ্যে ১৫৫টি মডেল ঘর নির্মিত হয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাড়ে ৫ লাখ টাকা।

জনপ্রিয়

২৬ জুন শুরু এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা, করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বেগ

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘরে সুফল পাচ্ছেন ফরিদপুরের কৃষকরা

প্রকাশিত: ১৬ ঘন্টা আগে

পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য চালু হওয়া মডেল ঘরের সুফল পেতে শুরু করেছেন ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কৃষকরা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ উদ্যোগে কৃষকরা এখন আর ফসল পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন না।

 

দেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ৩০ ভাগ নষ্ট হয় যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে। এই সমস্যার সমাধানে ১৮টি উপজেলার ৭টি জেলায় মডেল ঘর নির্মাণ করছে সরকার, যেখানে প্রতিটি ঘরে ৪০০ থেকে ৬০০ মণ পেঁয়াজ ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা সম্ভব। একেকটি ঘর ৫ জন কৃষক মিলে ব্যবহার করতে পারেন।

 

ফরিদপুর জেলা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সাহাদাত হোসেন জানান, আগামী অর্থবছরে আরও ৫০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, পেঁয়াজের ক্ষয় হার কমিয়ে আনতে পারলে আমদানির প্রয়োজন হবে না।

 

কৃষি বিভাগ মনে করে, মডেল ঘরে সংরক্ষণের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে নিজস্ব উৎপাদনে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব। ফরিদপুরে ইতিমধ্যে ১৫৫টি মডেল ঘর নির্মিত হয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাড়ে ৫ লাখ টাকা।