ঢাকা , বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান

কানাডার নাগরিকত্ব হারাতে পারেন ইলন মাস্ক!

মার্কিন ধনকুবের ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্কের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি উঠেছে কানাডায়।

দেশটির সার্বভৌমত্ব নষ্টের অভিযোগ এনে তার নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে এক পার্লামেন্টারি পিটিশন দায়ের হয়েছে, যেখানে স্বাক্ষর করেছেন কানাডার আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিবাসী হিসেবে কানাডায় যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রটোরিয়ায় একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইলন মাস্ক। এরপর তার মা মে মাস্কের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব অর্জন করেন তিনি।

আবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক একটি বিদেশি সরকারের সদস্য হয়ে উঠেছেন, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। ইলন মাস্ক একজন মার্কিন নাগরিক ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন শীর্ষ উপদেষ্টাও।

ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করছেন। যদিও ট্রাম্প বারবার কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, কানাডার রাজনৈতিক নেতাদের উপহাস করেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে কানাডাকে একটি মার্কিন অঙ্গরাজ্য হওয়া উচিত।

কানাডিয়ান ফেডারেল আইন প্রণেতা চার্লি অ্যাঙ্গাস বলেছেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষ অলিগার্ক এবং চরমপন্থিদের ক্রমবর্ধমান শক্তির প্রতি তাদের ন্যায্য ক্ষোভ প্রকাশ করার সুযোগ পাচ্ছে।

কানাডার বামপন্থি নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য অ্যাঙ্গাস আরও বলেন, ইলন মাস্কের মতো লোকেরা আমাদের দেশের শত্রু।

জানা গেছে, যদি কোনো ব্যক্তি অভিবাসন আবেদনে জালিয়াতি করেন, মিথ্যা কথা বলেন, অথবা কানাডার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে বিদেশি সেনাবাহিনীতে কাজ করেন তাহলে কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে

কানাডার নাগরিকত্ব হারাতে পারেন ইলন মাস্ক!

প্রকাশিত: ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মার্কিন ধনকুবের ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্কের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি উঠেছে কানাডায়।

দেশটির সার্বভৌমত্ব নষ্টের অভিযোগ এনে তার নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে এক পার্লামেন্টারি পিটিশন দায়ের হয়েছে, যেখানে স্বাক্ষর করেছেন কানাডার আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিবাসী হিসেবে কানাডায় যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রটোরিয়ায় একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইলন মাস্ক। এরপর তার মা মে মাস্কের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব অর্জন করেন তিনি।

আবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক একটি বিদেশি সরকারের সদস্য হয়ে উঠেছেন, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। ইলন মাস্ক একজন মার্কিন নাগরিক ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন শীর্ষ উপদেষ্টাও।

ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করছেন। যদিও ট্রাম্প বারবার কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, কানাডার রাজনৈতিক নেতাদের উপহাস করেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে কানাডাকে একটি মার্কিন অঙ্গরাজ্য হওয়া উচিত।

কানাডিয়ান ফেডারেল আইন প্রণেতা চার্লি অ্যাঙ্গাস বলেছেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষ অলিগার্ক এবং চরমপন্থিদের ক্রমবর্ধমান শক্তির প্রতি তাদের ন্যায্য ক্ষোভ প্রকাশ করার সুযোগ পাচ্ছে।

কানাডার বামপন্থি নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য অ্যাঙ্গাস আরও বলেন, ইলন মাস্কের মতো লোকেরা আমাদের দেশের শত্রু।

জানা গেছে, যদি কোনো ব্যক্তি অভিবাসন আবেদনে জালিয়াতি করেন, মিথ্যা কথা বলেন, অথবা কানাডার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে বিদেশি সেনাবাহিনীতে কাজ করেন তাহলে কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।