ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
গ্রাম আদালত বিলুপ্তির সুপারিশ করেছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না: ধর্ম উপদেষ্টা মার্কিন ভ্রমণ সতর্কতা নিয়ে ভারতীয় কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির রায় স্থগিত করলেন চেম্বার আদালত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬.৭০ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা নিয়ে পিএসসির নতুন বিজ্ঞপ্তি চবির সমাবর্তনের ১৮ হাজার সনদে নিজ হাতে স্বাক্ষর করছেন উপাচার্য উখিয়ায় চাকমা তরুণীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে রোহিঙ্গা যুবক আটক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন প্লাটফর্মের বিলুপ্তি চান সাধারণ শিক্ষার্থীরা টঙ্গীতে চায়ের দোকান থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

কানাডার নাগরিকত্ব হারাতে পারেন ইলন মাস্ক!

মার্কিন ধনকুবের ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্কের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি উঠেছে কানাডায়।

দেশটির সার্বভৌমত্ব নষ্টের অভিযোগ এনে তার নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে এক পার্লামেন্টারি পিটিশন দায়ের হয়েছে, যেখানে স্বাক্ষর করেছেন কানাডার আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিবাসী হিসেবে কানাডায় যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রটোরিয়ায় একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইলন মাস্ক। এরপর তার মা মে মাস্কের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব অর্জন করেন তিনি।

আবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক একটি বিদেশি সরকারের সদস্য হয়ে উঠেছেন, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। ইলন মাস্ক একজন মার্কিন নাগরিক ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন শীর্ষ উপদেষ্টাও।

ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করছেন। যদিও ট্রাম্প বারবার কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, কানাডার রাজনৈতিক নেতাদের উপহাস করেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে কানাডাকে একটি মার্কিন অঙ্গরাজ্য হওয়া উচিত।

কানাডিয়ান ফেডারেল আইন প্রণেতা চার্লি অ্যাঙ্গাস বলেছেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষ অলিগার্ক এবং চরমপন্থিদের ক্রমবর্ধমান শক্তির প্রতি তাদের ন্যায্য ক্ষোভ প্রকাশ করার সুযোগ পাচ্ছে।

কানাডার বামপন্থি নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য অ্যাঙ্গাস আরও বলেন, ইলন মাস্কের মতো লোকেরা আমাদের দেশের শত্রু।

জানা গেছে, যদি কোনো ব্যক্তি অভিবাসন আবেদনে জালিয়াতি করেন, মিথ্যা কথা বলেন, অথবা কানাডার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে বিদেশি সেনাবাহিনীতে কাজ করেন তাহলে কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।

জনপ্রিয়

গ্রাম আদালত বিলুপ্তির সুপারিশ করেছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন

কানাডার নাগরিকত্ব হারাতে পারেন ইলন মাস্ক!

প্রকাশিত: ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মার্কিন ধনকুবের ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইলন মাস্কের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি উঠেছে কানাডায়।

দেশটির সার্বভৌমত্ব নষ্টের অভিযোগ এনে তার নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে এক পার্লামেন্টারি পিটিশন দায়ের হয়েছে, যেখানে স্বাক্ষর করেছেন কানাডার আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিবাসী হিসেবে কানাডায় যাওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রটোরিয়ায় একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইলন মাস্ক। এরপর তার মা মে মাস্কের মাধ্যমে কানাডার নাগরিকত্ব অর্জন করেন তিনি।

আবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক একটি বিদেশি সরকারের সদস্য হয়ে উঠেছেন, যারা কানাডার সার্বভৌমত্ব মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। ইলন মাস্ক একজন মার্কিন নাগরিক ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন শীর্ষ উপদেষ্টাও।

ইলন মাস্ক ট্রাম্পকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করছেন। যদিও ট্রাম্প বারবার কানাডার সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, কানাডার রাজনৈতিক নেতাদের উপহাস করেছেন এবং যুক্তি দিয়েছেন যে কানাডাকে একটি মার্কিন অঙ্গরাজ্য হওয়া উচিত।

কানাডিয়ান ফেডারেল আইন প্রণেতা চার্লি অ্যাঙ্গাস বলেছেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানুষ অলিগার্ক এবং চরমপন্থিদের ক্রমবর্ধমান শক্তির প্রতি তাদের ন্যায্য ক্ষোভ প্রকাশ করার সুযোগ পাচ্ছে।

কানাডার বামপন্থি নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য অ্যাঙ্গাস আরও বলেন, ইলন মাস্কের মতো লোকেরা আমাদের দেশের শত্রু।

জানা গেছে, যদি কোনো ব্যক্তি অভিবাসন আবেদনে জালিয়াতি করেন, মিথ্যা কথা বলেন, অথবা কানাডার বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংঘাতে বিদেশি সেনাবাহিনীতে কাজ করেন তাহলে কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।