1. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  2. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  3. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  4. [email protected] : kmarsus : কালের দিগন্ত
  5. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  6. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  7. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  8. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  9. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  10. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
  11. [email protected] : কালের দিগন্ত : কালের দিগন্ত
সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২০ পূর্বাহ্ন

বৈষম্য নিরসনে উদ্যোগ না নেওয়ায় নাটোরে প্রাণএগ্রো কারখানা বন্ধ ঘোষণা

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

প্রতিশ্রুত সময়ে বৈষম্য নিরসনে উদ্যোগ না নেওয়ায় শ্রমিকদের বিক্ষোভের মুখে নাটোরে প্রাণএগ্রো লিমিটেডের কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ অক্টোবর পর্যন্ত কারখানাটি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শ্রমিকদের বেশির ভাগ দাবি মেনে নেওয়া হলেও বেতন বৃদ্ধির দাবি না মানায় গত বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সদর উপজেলার একডালা এলাকায় অবস্থিত প্রাণএগ্রো লিমিটেডের কর্মচারীরা প্রতিষ্ঠানের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষোভকে ঘিরে গতকাল সকাল থেকেই অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিপুলসংখ্যক সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রাণ কারখানার ভেতরে অবস্থান নেন। এ সময় কারখানার সংবাদ সংগ্রহ করতে সাংবাদিকদের বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে প্রাণ কোম্পানির কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
জানা গেছে, গত ৮ সেপ্টেম্বর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু করেন শ্রমিকরা। বিক্ষোভের মুখে বেতন বৃদ্ধিসহ অন্যান্য বৈষম্য দূর করতে বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত সময় নেয় প্রাণ কোম্পানি  কর্তৃপক্ষ। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বুধবারের ভেতর শ্রমিকদের সব দাবি-দাওয়া মেনে না নেওয়ায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা প্রাণ  এগ্রো নাটোরের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) হযরত আলীকে কারখানা থেকে বের হতে দেয়নি।
খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল সেখানে গিয়ে বিক্ষোভ নিরসনের চেষ্টা করলে শ্রমিকরা আরও বেশি বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এ ছাড়া নাটোরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মাছুদুর রহমান ও পুলিশ সুপার মারুফাত হোসাইন কারখানায় আসেন। তারা দীর্ঘ সময় কোম্পানির শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন। এরপর সন্ধ্যার পরে অর্থনৈতিক দাবি-দাওয়া নিয়ে কোম্পানির এমডি’র সঙ্গে আলোচনা করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় সংকট সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কোম্পানি বন্ধ থাকবে এবং সে মতে ১ অক্টোবর মঙ্গলবার পর্যন্ত কোম্পানি বন্ধ ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে বিক্ষোভ বন্ধ করে ফিরে যান শ্রমিকরা। পরে রাত ১০ টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা জিএম (ফ্যাক্টরি) হযরত আলীকে উদ্ধার করে কারখানার বাইরে নিয়ে যান এবং নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
©  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট