ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন হামজা চৌধুরীর আগমনে জোয়ার বাংলাদেশ ফুটবলে, ভুটানের বিপক্ষে আজ প্রস্তুতি ম্যাচ রিলসের নামে অশ্লীলতার প্রতিযোগিতা: ভিউয়ের পেছনে দৌড়ে সমাজ হারাচ্ছে মূল্যবোধ আজ মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা ভাঙ্গায় মাহিন্দ্রা-বাস সংঘর্ষে ৪ জন নিহত, আহত ৩ মাদরাসা ধ্বংস ঠেকাতে সরকারের বিরুদ্ধে আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ মাংস বিক্রেতাদের সরাসরি গুলি করার হুমকি দিয়েছেন ভারতের গাজিয়াবাদ বিধায়ক গুর্জ ইসরাইলের সাথে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক ছিন্ন ও ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করেছে স্পেন বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি: এনবিআর চেয়ারম্যান খাবার আনতে যাওয়া ২৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার সোমবার (২ জুন) প্রথমবারের মতো ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করবে। বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বেতার ও টেলিভিশনের মাধ্যমে এই বাজেট উপস্থাপন করবেন।

 

প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন পণ্যের ওপর শুল্ক ও মূসক (ভ্যাট) বাড়ানো বা কমানোর প্রস্তাব আসতে পারে। এতে কিছু পণ্যের দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে:

 

সয়াবিন ও কাগজ: সয়াবিন মিল, নিউট্রালাইজড সয়াবিন তেল, কাগজশিল্পে ব্যবহৃত ফেনোলিক রেজিন ও স্যান্ডপেপারের ওপর শুল্ক কমানো হতে পারে।

 

চিনি: পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক প্রতি টন ৪,৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৪,০০০ টাকা করার প্রস্তাব থাকছে।

 

এলএনজি: আমদানির সময় আরোপিত ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে।

 

জ্বালানি তেল: অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের শুল্ক ৫% থেকে ১% এবং অন্যান্য জ্বালানি আমদানিতে ১০% থেকে ৩% কমানোর সম্ভাবনা আছে।

 

নিউজপ্রিন্ট: সংবাদপত্রে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের আমদানিতে শুল্ক ৫% থেকে কমিয়ে ৩% করার প্রস্তাব রয়েছে।

 

মাটি ও পাতার তৈরি পণ্য: এসব তৈজসপত্রে ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে।

 

বিদেশি জুস: সম্পূরক শুল্ক ১৫০% থেকে কমিয়ে ১০০% করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

 

পিভিসি পাইপ ও কপার ওয়্যার: উপকরণ আমদানির শুল্ক যথাক্রমে ২৫% থেকে ১৫% এবং ১৫% থেকে ৫% কমানো হতে পারে।

 

চামড়া শিল্প: চামড়া প্রক্রিয়াজাতে ব্যবহৃত কিছু রাসায়নিক উপাদানের ওপর শুল্ক ৫% থেকে ১% করার প্রস্তাব রয়েছে।

 

পরিবহন ও নির্মাণ উপকরণ: টায়ার, টিউব, ব্রেক সু, ব্রেক প্যাড, মার্বেল ও গ্রানাইটের কাঁচামাল এবং সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতির আমদানিতে শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব রয়েছে।

 

 

এই সব প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বাজারদর কিছুটা কমতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আরাফা: তাওবা ও রহমতের মহান দিন

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে

প্রকাশিত: ০১:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার সোমবার (২ জুন) প্রথমবারের মতো ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করবে। বিকেল ৩টায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বেতার ও টেলিভিশনের মাধ্যমে এই বাজেট উপস্থাপন করবেন।

 

প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন পণ্যের ওপর শুল্ক ও মূসক (ভ্যাট) বাড়ানো বা কমানোর প্রস্তাব আসতে পারে। এতে কিছু পণ্যের দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে:

 

সয়াবিন ও কাগজ: সয়াবিন মিল, নিউট্রালাইজড সয়াবিন তেল, কাগজশিল্পে ব্যবহৃত ফেনোলিক রেজিন ও স্যান্ডপেপারের ওপর শুল্ক কমানো হতে পারে।

 

চিনি: পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক প্রতি টন ৪,৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ৪,০০০ টাকা করার প্রস্তাব থাকছে।

 

এলএনজি: আমদানির সময় আরোপিত ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে।

 

জ্বালানি তেল: অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের শুল্ক ৫% থেকে ১% এবং অন্যান্য জ্বালানি আমদানিতে ১০% থেকে ৩% কমানোর সম্ভাবনা আছে।

 

নিউজপ্রিন্ট: সংবাদপত্রে ব্যবহৃত নিউজপ্রিন্টের আমদানিতে শুল্ক ৫% থেকে কমিয়ে ৩% করার প্রস্তাব রয়েছে।

 

মাটি ও পাতার তৈরি পণ্য: এসব তৈজসপত্রে ১৫% ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব রয়েছে।

 

বিদেশি জুস: সম্পূরক শুল্ক ১৫০% থেকে কমিয়ে ১০০% করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

 

পিভিসি পাইপ ও কপার ওয়্যার: উপকরণ আমদানির শুল্ক যথাক্রমে ২৫% থেকে ১৫% এবং ১৫% থেকে ৫% কমানো হতে পারে।

 

চামড়া শিল্প: চামড়া প্রক্রিয়াজাতে ব্যবহৃত কিছু রাসায়নিক উপাদানের ওপর শুল্ক ৫% থেকে ১% করার প্রস্তাব রয়েছে।

 

পরিবহন ও নির্মাণ উপকরণ: টায়ার, টিউব, ব্রেক সু, ব্রেক প্যাড, মার্বেল ও গ্রানাইটের কাঁচামাল এবং সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতির আমদানিতে শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব রয়েছে।

 

 

এই সব প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বাজারদর কিছুটা কমতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।