ঢাকা , শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার

কলকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনাল স্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) কাতারের দোহায় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

 

প্রেস সচিব বলেন, অনেক উদ্যোক্তা গ্যাসের অভাবে কারখানা স্থাপন করতে পারছেন না। তাই সরকার দ্রুত একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করতে চায়, যাতে পর্যাপ্ত গ্যাস বিদেশ থেকে আনা সম্ভব হয়।

 

তিনি জানান, কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে কাতার এনার্জির সঙ্গে গ্যাস সরবরাহ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে।

 

প্রেস সচিব সফরটিকে অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, এটি সবচেয়ে সফল এবং আকর্ষণীয় সফরগুলোর মধ্যে একটি।

 

তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বে আরও উজ্জ্বল হবে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন।

 

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময়ে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার, যা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কমিয়ে এনেছে ৬০ কোটি ডলারে। বাকি ঋণ কয়েক মাসের মধ্যেই পরিশোধ করা হবে।

জনপ্রিয়

চট্টগ্রাম কারাগারে স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মীর মৃত্যু

শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার

প্রকাশিত: ৪ ঘন্টা আগে

কলকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) টার্মিনাল স্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) কাতারের দোহায় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

 

প্রেস সচিব বলেন, অনেক উদ্যোক্তা গ্যাসের অভাবে কারখানা স্থাপন করতে পারছেন না। তাই সরকার দ্রুত একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করতে চায়, যাতে পর্যাপ্ত গ্যাস বিদেশ থেকে আনা সম্ভব হয়।

 

তিনি জানান, কাতার সফরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে কাতার এনার্জির সঙ্গে গ্যাস সরবরাহ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে।

 

প্রেস সচিব সফরটিকে অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, এটি সবচেয়ে সফল এবং আকর্ষণীয় সফরগুলোর মধ্যে একটি।

 

তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বে আরও উজ্জ্বল হবে এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন।

 

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময়ে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৩২০ কোটি মার্কিন ডলার, যা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কমিয়ে এনেছে ৬০ কোটি ডলারে। বাকি ঋণ কয়েক মাসের মধ্যেই পরিশোধ করা হবে।