ঢাকা ০৫:২৩:৪৩ পিএম, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণত্রাণের একটি অংশ উত্তরাঞ্চলে বন্যার্তদের জন্য ব্যয় করা হবে-সমন্বয়ক আব্দুল কাদের।

দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বন্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণত্রাণ সংগ্রহ কর্মসূচি থেকে উত্তেলিত টাকার উদ্বৃত্তের একটি অংশ উত্তরাঞ্চলে বন্যার্তদের জন্য ব্যয় করা হবে।

রোববার দিবাগত রাত একটায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল কাদেরের পাঠানো এক বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়।

বার্তায় আবদুল কাদের বলেন, রংপুর বিভাগের বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে আলোচনা চূড়ান্ত করেছি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো এবং ভারী খাবার, চাল-ডাল, তেলসামগ্রী রয়েছে। সেগুলা বিতরণ করার ক্ষেত্রে ছাত্র প্রতিনিধি এবং স্থানীয় প্রশাসন সমন্বয় করে কাজ করবে। ঢাকার রংপুর বিভাগের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ছাত্র প্রতিনিধি গঠিত হবে।

এই সমন্বয়ক আরও জানান, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহায়তায় ত্রাণ কার্যক্রম প্রাথমিকভাবে শুরু হবে এবং প্রয়োজনে পূর্বে উত্তোলিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পুনর্বাসন ফান্ডের একটা অংশ দিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম চালু করা হবে এবং বাকি অংশ পরবর্তীতে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পুনর্বাসনে ব্যয় করা হবে।

জনপ্রিয়

গণত্রাণের একটি অংশ উত্তরাঞ্চলে বন্যার্তদের জন্য ব্যয় করা হবে-সমন্বয়ক আব্দুল কাদের।

প্রকাশিত: ০৯:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বন্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণত্রাণ সংগ্রহ কর্মসূচি থেকে উত্তেলিত টাকার উদ্বৃত্তের একটি অংশ উত্তরাঞ্চলে বন্যার্তদের জন্য ব্যয় করা হবে।

রোববার দিবাগত রাত একটায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল কাদেরের পাঠানো এক বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়।

বার্তায় আবদুল কাদের বলেন, রংপুর বিভাগের বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে আলোচনা চূড়ান্ত করেছি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো এবং ভারী খাবার, চাল-ডাল, তেলসামগ্রী রয়েছে। সেগুলা বিতরণ করার ক্ষেত্রে ছাত্র প্রতিনিধি এবং স্থানীয় প্রশাসন সমন্বয় করে কাজ করবে। ঢাকার রংপুর বিভাগের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে ছাত্র প্রতিনিধি গঠিত হবে।

এই সমন্বয়ক আরও জানান, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সহায়তায় ত্রাণ কার্যক্রম প্রাথমিকভাবে শুরু হবে এবং প্রয়োজনে পূর্বে উত্তোলিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পুনর্বাসন ফান্ডের একটা অংশ দিয়ে ত্রাণ কার্যক্রম চালু করা হবে এবং বাকি অংশ পরবর্তীতে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পুনর্বাসনে ব্যয় করা হবে।