ঢাকা , রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাজেটে কাঠামোগত সংস্কার চায় সংগঠন ‘সেতু’

আসন্ন ২০২৫- ২০২৬ অর্থবছরের প্রাক বাজেটে কাঠামোগত সংস্কারের দাবি জানিয়েছে এনজিও সংগঠন ‘সেতু’। আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাজেটে বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণে সংস্কারসহ নানাবিধ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পরিচালক এম এ আব্দুল কাদের, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ মজিদ, কৃষক ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি বদরুল আলম, সেতুর কোর্ডিনেটর নাজমুন নাহার, নির্বাহী পরিচালক সাদী মাহমুদসহ অন্যান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

বদরুল আলম তার বক্তব্যে বলেন, গত ৫৪ বছর আমরা দেখে এসেছি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত সব সময়ই অবহেলিত থেকেছে। এই দুটি খাত বাণিজ্যিক হিসেবে পরিচিত হয়েছে। জুলাই আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন সেখানে বলা হয়েছিলম দেশে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলা। কিন্তু আমরা তা দেখছি না। নতুন যে সরকারের কাছে আমরা আশা করি, যে বাজেঠে দেশের জনগণের যে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে, তেমন একটা বাজেট ঘোষণা করবে।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গত সরকারকে দেখেছি; করের বোঝা জনগণের মাথায় চেপে ধরে ছিলেন। আজ দারিদ্রসীমার মধ্যে বসবাস করা, ভিক্ষুককেও কর দিতে হয়। এটা দূর করে একটি বৈষম্যহীন করব্যবস্থা তৈরি করা প্রয়োজন। আমরা আশাকরি, আগামী বাজেট হবে বাস্তবসম্মত।

এ সময় তিনি বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার, টেকসই উন্নয়ন ও অংশগ্রহণমূলক বাজেট, কর কাঠামো সংস্কার, স্বাস্থ্যখাতে বাজেটের নীতিগত সংস্কার এবং শিক্ষাখাতে বাজেটের নীতিগত সংস্কারের দাবি জানান।

জনপ্রিয়

বাজেটে কাঠামোগত সংস্কার চায় সংগঠন ‘সেতু’

প্রকাশিত: ১৩ ঘন্টা আগে

আসন্ন ২০২৫- ২০২৬ অর্থবছরের প্রাক বাজেটে কাঠামোগত সংস্কারের দাবি জানিয়েছে এনজিও সংগঠন ‘সেতু’। আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাজেটে বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণে সংস্কারসহ নানাবিধ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পরিচালক এম এ আব্দুল কাদের, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ মজিদ, কৃষক ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি বদরুল আলম, সেতুর কোর্ডিনেটর নাজমুন নাহার, নির্বাহী পরিচালক সাদী মাহমুদসহ অন্যান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

বদরুল আলম তার বক্তব্যে বলেন, গত ৫৪ বছর আমরা দেখে এসেছি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত সব সময়ই অবহেলিত থেকেছে। এই দুটি খাত বাণিজ্যিক হিসেবে পরিচিত হয়েছে। জুলাই আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন সেখানে বলা হয়েছিলম দেশে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলা। কিন্তু আমরা তা দেখছি না। নতুন যে সরকারের কাছে আমরা আশা করি, যে বাজেঠে দেশের জনগণের যে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে, তেমন একটা বাজেট ঘোষণা করবে।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গত সরকারকে দেখেছি; করের বোঝা জনগণের মাথায় চেপে ধরে ছিলেন। আজ দারিদ্রসীমার মধ্যে বসবাস করা, ভিক্ষুককেও কর দিতে হয়। এটা দূর করে একটি বৈষম্যহীন করব্যবস্থা তৈরি করা প্রয়োজন। আমরা আশাকরি, আগামী বাজেট হবে বাস্তবসম্মত।

এ সময় তিনি বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার, টেকসই উন্নয়ন ও অংশগ্রহণমূলক বাজেট, কর কাঠামো সংস্কার, স্বাস্থ্যখাতে বাজেটের নীতিগত সংস্কার এবং শিক্ষাখাতে বাজেটের নীতিগত সংস্কারের দাবি জানান।