ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্যানারে নাম না থাকার জেরে

গাইবান্ধায় ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা, গুরুতর আহত

ফুটবল টুর্নামেন্টের ব্যানারে নাম না থাকা নিয়ে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান মৃদুলের ওপর অতর্কিত হামলার অভিযোগ উঠেছে।

 

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সাঘাটার উল্লা ভরতখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় মৃদুলকে তাৎক্ষণিকভাবে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

 

আহত মৃদুল অভিযোগ করেন, সাঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ব্যানারে তার নাম না থাকায় তিনি মঞ্চে উপস্থিত নেতাদের কাছে বিষয়টি জানতে চান। এ সময় পূর্ব শত্রুতা ও দলীয় কোন্দলের জেরে সাঘাটা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সেলিম আহম্মেদ তুলিপ ও তার অনুসারীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালান।

 

তিনি আরও জানান, হামলা থেকে রক্ষা পেতে একটি মিষ্টির দোকানে আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলাকারীরা ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে চাইলে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়। পরবর্তীতে স্বজনরা তাকে গাইবান্ধা হয়ে বগুড়ার হাসপাতালে নিয়ে যান।

 

হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মুনতাসির রহমান জানান, মৃদুলের মাথায় চারটি সেলাই দিতে হয়েছে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত রয়েছে।

 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সেলিম আহম্মেদ তুলিপের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয়

ব্যানারে নাম না থাকার জেরে

গাইবান্ধায় ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা, গুরুতর আহত

প্রকাশিত: ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ এপ্রিল ২০২৫

ফুটবল টুর্নামেন্টের ব্যানারে নাম না থাকা নিয়ে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান মৃদুলের ওপর অতর্কিত হামলার অভিযোগ উঠেছে।

 

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সাঘাটার উল্লা ভরতখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় মৃদুলকে তাৎক্ষণিকভাবে বগুড়ার সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

 

আহত মৃদুল অভিযোগ করেন, সাঘাটা উপজেলা ছাত্রদলের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ব্যানারে তার নাম না থাকায় তিনি মঞ্চে উপস্থিত নেতাদের কাছে বিষয়টি জানতে চান। এ সময় পূর্ব শত্রুতা ও দলীয় কোন্দলের জেরে সাঘাটা উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সেলিম আহম্মেদ তুলিপ ও তার অনুসারীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালান।

 

তিনি আরও জানান, হামলা থেকে রক্ষা পেতে একটি মিষ্টির দোকানে আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলাকারীরা ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে চাইলে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়। পরবর্তীতে স্বজনরা তাকে গাইবান্ধা হয়ে বগুড়ার হাসপাতালে নিয়ে যান।

 

হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মুনতাসির রহমান জানান, মৃদুলের মাথায় চারটি সেলাই দিতে হয়েছে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আঘাত রয়েছে।

 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সেলিম আহম্মেদ তুলিপের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মন্তব্য পাওয়া যায়নি।