ঢাকা ০৮:০১:২৯ পিএম, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ, সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা রিজার্ভে স্বর্ণের গুরুত্ব বাড়াচ্ছে বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নেত্রকোনায় অনলাইন প্ল্যাটফর্মের আড়ালে কোটি টাকার প্রতারণা, দুই ভাই আটক এনআইডি সংশোধনের পুরাতন আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের ইসরাইলের হামলায় তেহরানে বাংলাদেশি দূতাবাস কর্মকর্তার বাড়ি গুঁড়িয়ে ময়মনসিংহ বিভাগের আদালতগুলোতে মামলার জট, নিঃস্ব বিচারপ্রার্থীরা ৩০ হাজার টন সার কিনবে সরকার, ব্যয় ১৪০ কোটি ২৬ লাখ টাকা টিসিবি কার্ডে ঘুষের অভিযোগে রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার মোসাদের সদরদপ্তরে হামলার দাবি ইরানের ইরানে সরকার পরিবর্তন আমাদের উদ্দেশ্য নয়: ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদোন সা’র

আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলে আপত্তি, রাজস্ব ক্ষতির শঙ্কা জানাল অপারেটররা

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাজধানীতে টিআরএনবির কর্মশালায় আইসিএক্স অপারেটররা অভিযোগ করেন, নতুন টেলিকম আইনে আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাবনা সরকারের বছরে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির কারণ হতে পারে।

 

তারা জানান, মোবাইল অপারেটরদের চেয়ে তারা অনেক বেশি রাজস্ব দিয়ে আসছে—আয়ের ৫০ শতাংশ, যেখানে মোবাইল অপারেটররা দেয় মাত্র সাড়ে ছয় শতাংশ।

 

২০০৭ সাল থেকে দেশে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ভয়েস কল আদান-প্রদানে আইসিএক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে ২৫টি আইসিএক্স অপারেটর সক্রিয় রয়েছে। প্রতি মিনিটে অফনেট কলে চার পয়সা আয় হলেও এর মধ্যে বিটিআরসি পায় দুই পয়সা, খরচ বাদে অপারেটরের আয় মাত্র এক পয়সা।

 

আইসিএক্স অপারেটরদের দাবি, ২০১২ সাল থেকে সরকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে তাদের মাধ্যমে। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে এসএমএস আদান-প্রদানও শুরু হয়েছে আইসিএক্সের মাধ্যমে, যা মাসে প্রায় ১০০ কোটিতে পৌঁছেছে। কিন্তু সে অনুযায়ী অর্থ পাচ্ছে না আইসিএক্স প্রতিষ্ঠানগুলো।

 

তাদের অভিযোগ, মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থেই আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাব আনা হয়েছে, যা টেলিকম খাতের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।

জনপ্রিয়

নৈতিক স্খলনের অভিযোগে সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ, সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলে আপত্তি, রাজস্ব ক্ষতির শঙ্কা জানাল অপারেটররা

প্রকাশিত: ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাজধানীতে টিআরএনবির কর্মশালায় আইসিএক্স অপারেটররা অভিযোগ করেন, নতুন টেলিকম আইনে আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাবনা সরকারের বছরে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির কারণ হতে পারে।

 

তারা জানান, মোবাইল অপারেটরদের চেয়ে তারা অনেক বেশি রাজস্ব দিয়ে আসছে—আয়ের ৫০ শতাংশ, যেখানে মোবাইল অপারেটররা দেয় মাত্র সাড়ে ছয় শতাংশ।

 

২০০৭ সাল থেকে দেশে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ভয়েস কল আদান-প্রদানে আইসিএক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে ২৫টি আইসিএক্স অপারেটর সক্রিয় রয়েছে। প্রতি মিনিটে অফনেট কলে চার পয়সা আয় হলেও এর মধ্যে বিটিআরসি পায় দুই পয়সা, খরচ বাদে অপারেটরের আয় মাত্র এক পয়সা।

 

আইসিএক্স অপারেটরদের দাবি, ২০১২ সাল থেকে সরকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে তাদের মাধ্যমে। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে এসএমএস আদান-প্রদানও শুরু হয়েছে আইসিএক্সের মাধ্যমে, যা মাসে প্রায় ১০০ কোটিতে পৌঁছেছে। কিন্তু সে অনুযায়ী অর্থ পাচ্ছে না আইসিএক্স প্রতিষ্ঠানগুলো।

 

তাদের অভিযোগ, মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থেই আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাব আনা হয়েছে, যা টেলিকম খাতের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।