ঢাকা , শনিবার, ৩১ মে ২০২৫, ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
ইন্দোনেশিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১০ জনের নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় প্রাণ গেল অন্তত ১১৫ জনের এনবিআর পৃথক করার প্রতিশ্রুতি থেকে সরকার পিছু হটবে না : অর্থ উপদেষ্টা টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী নৌকায় ভয়াবহ আগুন, উদ্ধারকাজ চলছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণে কঠিন সময়ে টিকে থাকা সম্ভব হয়েছে : ড. ইউনূস লক্ষ্মীপুরে জোয়ারের পানিতে অন্তত ৪০ গ্রাম প্লাবিত নীতিমালা ও শর্ত পূরণে ব্যর্থ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ‘ব্ল্যাক লিস্ট’ তৈরী করছে ইউজিসি ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টিতে পাকিস্তানে প্রাণহানি ৩২ জনের দেশের ৭ বিভাগে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, রয়েছে ভূমিধসের শঙ্কাও ঢাকায় বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য সম্মেলন আগামী রবিবার

আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলে আপত্তি, রাজস্ব ক্ষতির শঙ্কা জানাল অপারেটররা

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাজধানীতে টিআরএনবির কর্মশালায় আইসিএক্স অপারেটররা অভিযোগ করেন, নতুন টেলিকম আইনে আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাবনা সরকারের বছরে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির কারণ হতে পারে।

 

তারা জানান, মোবাইল অপারেটরদের চেয়ে তারা অনেক বেশি রাজস্ব দিয়ে আসছে—আয়ের ৫০ শতাংশ, যেখানে মোবাইল অপারেটররা দেয় মাত্র সাড়ে ছয় শতাংশ।

 

২০০৭ সাল থেকে দেশে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ভয়েস কল আদান-প্রদানে আইসিএক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে ২৫টি আইসিএক্স অপারেটর সক্রিয় রয়েছে। প্রতি মিনিটে অফনেট কলে চার পয়সা আয় হলেও এর মধ্যে বিটিআরসি পায় দুই পয়সা, খরচ বাদে অপারেটরের আয় মাত্র এক পয়সা।

 

আইসিএক্স অপারেটরদের দাবি, ২০১২ সাল থেকে সরকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে তাদের মাধ্যমে। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে এসএমএস আদান-প্রদানও শুরু হয়েছে আইসিএক্সের মাধ্যমে, যা মাসে প্রায় ১০০ কোটিতে পৌঁছেছে। কিন্তু সে অনুযায়ী অর্থ পাচ্ছে না আইসিএক্স প্রতিষ্ঠানগুলো।

 

তাদের অভিযোগ, মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থেই আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাব আনা হয়েছে, যা টেলিকম খাতের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।

জনপ্রিয়

ইন্দোনেশিয়ায় খনি দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১০ জনের

আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলে আপত্তি, রাজস্ব ক্ষতির শঙ্কা জানাল অপারেটররা

প্রকাশিত: ২৩ ঘন্টা আগে

বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাজধানীতে টিআরএনবির কর্মশালায় আইসিএক্স অপারেটররা অভিযোগ করেন, নতুন টেলিকম আইনে আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাবনা সরকারের বছরে ৩০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির কারণ হতে পারে।

 

তারা জানান, মোবাইল অপারেটরদের চেয়ে তারা অনেক বেশি রাজস্ব দিয়ে আসছে—আয়ের ৫০ শতাংশ, যেখানে মোবাইল অপারেটররা দেয় মাত্র সাড়ে ছয় শতাংশ।

 

২০০৭ সাল থেকে দেশে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ভয়েস কল আদান-প্রদানে আইসিএক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে ২৫টি আইসিএক্স অপারেটর সক্রিয় রয়েছে। প্রতি মিনিটে অফনেট কলে চার পয়সা আয় হলেও এর মধ্যে বিটিআরসি পায় দুই পয়সা, খরচ বাদে অপারেটরের আয় মাত্র এক পয়সা।

 

আইসিএক্স অপারেটরদের দাবি, ২০১২ সাল থেকে সরকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়েছে তাদের মাধ্যমে। ২০২৪ সালের জুলাই থেকে এসএমএস আদান-প্রদানও শুরু হয়েছে আইসিএক্সের মাধ্যমে, যা মাসে প্রায় ১০০ কোটিতে পৌঁছেছে। কিন্তু সে অনুযায়ী অর্থ পাচ্ছে না আইসিএক্স প্রতিষ্ঠানগুলো।

 

তাদের অভিযোগ, মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থেই আইসিএক্স লাইসেন্স বাতিলের প্রস্তাব আনা হয়েছে, যা টেলিকম খাতের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।