ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় ইয়েমেনের রাস ঈসা বন্দরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮০, আহত ১৭১ দিলীপ ঘোষের বিয়ে ঘিরে প্রশ্ন: আরএসএস প্রচারকেরা কি বিয়ে করতে পারেন? সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামে শিশুর লাশ উদ্ধার টাঙ্গাইলে অবৈধ ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু শায়েস্তাগঞ্জে আগুনে পুড়ল ১৫ টি দোকান বিডিআর হত্যাকাণ্ড: সহায়ক তথ্য আহ্বান করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ জন অভিবাসী আটক ইভ্যালির অর্থ আত্মসাৎ: গ্রাহকদের মানববন্ধন ও রাসেলের গ্রেফতারের দাবি কক্সবাজার-মহেশখালী রুটে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো সি-ট্রাক

মার্চে রফতানি আয় বেড়েছে ১১.৪৪ শতাংশ

সদ্যবিদায়ী মার্চে মাসে দেশে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৪২৪ কোটি ৮৬ লাখ মার্কিন ডলার। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

সোমবার (৭ এপ্রিল) রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত মার্চে বেড়েছে দেশের রফতানি আয়। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ২০২৪ সালের মার্চে রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৮১ কোটি ২৩ লাখ ডলার।

তৈরি পোশাক খাত-

মার্চে মাসে তৈরি পোশাক (আরএমজি) রফতানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৪ কোটি ৯৯ লাখ ডলারে। আর ২০২৪ সালের একই সময়ে এ আয় ছিল ৩০৬ কোটি ৯৪ লাখ ডলার।

তৈরি পোশাক খাতের রফতানি আয়ের মধ্যে ১৮০ কোটি ৬৩ লাখ ডলার এসেছে নিটওয়্যার রফতানি থেকে, যা বছর ব্যবধানে ১২ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া ১৬৪ কোটি ৩৬ লাখ ডলার এসেছে ওভেন পোশাক রফতানি থেকে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ১১ দশমিক ৮২ শতাংশ।

ইপিবির তথ্যানুযায়ী, মার্চে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খাতের মধ্যে হোম টেক্সটাইল, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি বেড়েছে। তবে কমেছে কৃষি পণ্যের। হোম টেক্সটাইলের রফতানি আয় ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলারে। আর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রফতানি বেড়েছে ২২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। মার্চে রফতানি হয়েছে ৯ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য।

এছাড়া কৃষি পণ্যের রফতানি আয় ২৫ দশমিক ৭২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলারে। ২০২৪ সালের একই সময়ে যা ছিল ৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।

এদিকে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-মার্চে মাসে তৈরি পোশাক, ওষুধ এবং চামড়াসহ ২৭ ধরনের পণ্য বিশ্ববাজারে রফতানি হয়েছে। এ সময় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৭১৯ কোটি ১৩ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেশি।

জনপ্রিয়

ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ

মার্চে রফতানি আয় বেড়েছে ১১.৪৪ শতাংশ

প্রকাশিত: ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫

সদ্যবিদায়ী মার্চে মাসে দেশে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৪২৪ কোটি ৮৬ লাখ মার্কিন ডলার। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

সোমবার (৭ এপ্রিল) রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত মার্চে বেড়েছে দেশের রফতানি আয়। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ২০২৪ সালের মার্চে রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৮১ কোটি ২৩ লাখ ডলার।

তৈরি পোশাক খাত-

মার্চে মাসে তৈরি পোশাক (আরএমজি) রফতানি আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৪ কোটি ৯৯ লাখ ডলারে। আর ২০২৪ সালের একই সময়ে এ আয় ছিল ৩০৬ কোটি ৯৪ লাখ ডলার।

তৈরি পোশাক খাতের রফতানি আয়ের মধ্যে ১৮০ কোটি ৬৩ লাখ ডলার এসেছে নিটওয়্যার রফতানি থেকে, যা বছর ব্যবধানে ১২ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া ১৬৪ কোটি ৩৬ লাখ ডলার এসেছে ওভেন পোশাক রফতানি থেকে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ১১ দশমিক ৮২ শতাংশ।

ইপিবির তথ্যানুযায়ী, মার্চে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খাতের মধ্যে হোম টেক্সটাইল, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি বেড়েছে। তবে কমেছে কৃষি পণ্যের। হোম টেক্সটাইলের রফতানি আয় ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলারে। আর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রফতানি বেড়েছে ২২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। মার্চে রফতানি হয়েছে ৯ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য।

এছাড়া কৃষি পণ্যের রফতানি আয় ২৫ দশমিক ৭২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলারে। ২০২৪ সালের একই সময়ে যা ছিল ৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।

এদিকে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-মার্চে মাসে তৈরি পোশাক, ওষুধ এবং চামড়াসহ ২৭ ধরনের পণ্য বিশ্ববাজারে রফতানি হয়েছে। এ সময় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হয়েছে ৩ হাজার ৭১৯ কোটি ১৩ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেশি।