ভোলায় পৃথক ৫টি দুর্ঘটনায় চার শিশুসহ ছয়জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় প্রতিটি লাশ বিনা ময়নাতদন্তে দাফন করা হয়েছে। শনিবার (৩১ মে) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পৃথক ৫টি দুর্ঘটনায় পুলিশ এ ছয়টি লাশ উদ্ধার করে। এরমধ্যে লালমোহন উপজেলায় ৩টি, চরফ্যাশন উপজেলায় ২টি আরেকটি লাশ তজুমদ্দিন উপজেলা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে পানিতে ডুবে মারা গেছে ৩ শিশু, এক যুবক ও আরেক বৃদ্ধ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। অপর আরেকজন শিশু গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
লালমোহনের তিনটি মৃত্যুর বিষয়ে লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম ঢাকা মেইলকে জানিয়েছেন, পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় তিনটি লাশই পরিবারের কাছে আইনি প্রক্রিয়ায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়াও চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঢাকা মেইলকে জানিয়েছেন, শিশু আফিয়া ও এনজিও কর্মী রাসেলের মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
তজুমদ্দিন থানার ওসি মোহাব্বত আলী খান জানিয়েছেন, পানিতে ডুবে মারা যাওয়া শিশু মুশফিকার মৃত্যু নিয়ে পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়ায় শিশুটির লাশ তাঁর বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।