ঢাকা , রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ধর্ম উপদেষ্টার ড. আ ফা ম খালিদ হোসেনের সঙ্গে থাইল্যান্ডের গ্র্যান্ড মুফতির সাক্ষাৎ

থাইল্যান্ডের মুসলিম সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা এবং দেশটির গ্র্যান্ড মুফতি (শায়খুল ইসলাম) আল্লামা আরুন বুনচমের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

 

শুক্রবার (২৪ মে) বিকেলে থাইল্যান্ডে গ্র্যান্ড মুফতির দপ্তরে অনুষ্ঠিত এ সাক্ষাতে তাঁরা ধর্ম, সংস্কৃতি, নৈতিকতা, মূল্যবোধের বিকাশ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরিতে একসাথে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

 

ধর্ম উপদেষ্টা আ ফা ম খালিদ হোসেন গ্র্যান্ড মুফতিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে তিনি শীঘ্রই এদেশ সফরের সম্মতি জানান। এসময় থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফাইয়াজ মুরশিদ কাজি ও শ্রম কাউন্সিলর ফাহাদ পারভেজ বসুনিয়া উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, শায়খ আরুন বুনচম থাইল্যান্ডে সকল ইসলামিক বিষয় তদারকির দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ এবং দেশের অভ্যন্তরে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ধর্মীয় দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) রমজান প্রচারণা এবং তুরস্কে অধ্যয়নরত থাই মুসলিম শিক্ষার্থীদের সহায়তার মতো উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। সহিংসতা ও দারিদ্রার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থী ও অন্যান্য বাস্তুচ্যুত মানুষের প্রয়োজনীয় সহায়তা করাই এই প্রচারণার লক্ষ্য।

জনপ্রিয়

ধর্ম উপদেষ্টার ড. আ ফা ম খালিদ হোসেনের সঙ্গে থাইল্যান্ডের গ্র্যান্ড মুফতির সাক্ষাৎ

প্রকাশিত: ৬ ঘন্টা আগে

থাইল্যান্ডের মুসলিম সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা এবং দেশটির গ্র্যান্ড মুফতি (শায়খুল ইসলাম) আল্লামা আরুন বুনচমের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

 

শুক্রবার (২৪ মে) বিকেলে থাইল্যান্ডে গ্র্যান্ড মুফতির দপ্তরে অনুষ্ঠিত এ সাক্ষাতে তাঁরা ধর্ম, সংস্কৃতি, নৈতিকতা, মূল্যবোধের বিকাশ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরিতে একসাথে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

 

ধর্ম উপদেষ্টা আ ফা ম খালিদ হোসেন গ্র্যান্ড মুফতিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে তিনি শীঘ্রই এদেশ সফরের সম্মতি জানান। এসময় থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফাইয়াজ মুরশিদ কাজি ও শ্রম কাউন্সিলর ফাহাদ পারভেজ বসুনিয়া উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, শায়খ আরুন বুনচম থাইল্যান্ডে সকল ইসলামিক বিষয় তদারকির দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ এবং দেশের অভ্যন্তরে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ধর্মীয় দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) রমজান প্রচারণা এবং তুরস্কে অধ্যয়নরত থাই মুসলিম শিক্ষার্থীদের সহায়তার মতো উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। সহিংসতা ও দারিদ্রার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শরণার্থী ও অন্যান্য বাস্তুচ্যুত মানুষের প্রয়োজনীয় সহায়তা করাই এই প্রচারণার লক্ষ্য।