ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় ইয়েমেনের রাস ঈসা বন্দরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮০, আহত ১৭১ দিলীপ ঘোষের বিয়ে ঘিরে প্রশ্ন: আরএসএস প্রচারকেরা কি বিয়ে করতে পারেন? সংগঠনটির প্রচারক ছিলেন মোদিও নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর চট্টগ্রামে শিশুর লাশ উদ্ধার টাঙ্গাইলে অবৈধ ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু শায়েস্তাগঞ্জে আগুনে পুড়ল ১৫ টি দোকান বিডিআর হত্যাকাণ্ড: সহায়ক তথ্য আহ্বান করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ জন অভিবাসী আটক ইভ্যালির অর্থ আত্মসাৎ: গ্রাহকদের মানববন্ধন ও রাসেলের গ্রেফতারের দাবি কক্সবাজার-মহেশখালী রুটে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো সি-ট্রাক

অপসারণসহ তিন দাবি ছাত্রদের

আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সূত্র থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

তবে আজ দুপুর ২টার মধ্যে ‘ফ্যাসিস্ট বিচারপতিদের’ অপসারন করাসহ তিন দফা দাবিতে আলটিমেটাম দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।

এর আগে দুর্নীতি ও আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করার অভিযোগ ওঠা হাইকোর্টের ১২ জন বিচারপতিকে চায়ের দাওয়াত দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। এ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতির আজকের দিনের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনা হয়।

সূপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে চায়ের দাওয়াতে সাড়া দিয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেছেন দুই বিচারপতি বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামান।

এদিকে হাইকোর্টে প্রাঙ্গণে ১২ বিচারপতিকে অপসারণের দাবি জানিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ১২ বিচারপতিকে অপসারণের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের আইনজীবীদের অপসারণ করতে হবে। এছাড়াও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে। দুপুরের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে হাইকোর্ট ঘেরাও থাকবে।

দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনে জড়ো হয়ে এ আলটিমেটাম দেন তিনি। এর আগে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর; বিচারপতিদের দত্যাগের দাবিতে হাইকোর্টের ভেতরে প্রবেশ করে ছাত্রদের একটি মিছিল।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিভিন্ন হল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা হাইকোর্টের ভেতরে এসে অবস্থান নেন।

অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা ‘ঘেরাও ঘেরাও ঘেরাও হবে—হাইকোর্ট ঘেরাও হবে’, ‘দিয়েছি তো রক্ত—আরও দেবো রক্ত’, ‘রক্তের বন্যায়—ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা—ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই—খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’ স্লোগান দেন।

জনপ্রিয়

ক্রিমিয়া নিয়ে ছাড়? শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ব্লুমবার্গ

অপসারণসহ তিন দাবি ছাত্রদের

প্রকাশিত: ০৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সূত্র থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

তবে আজ দুপুর ২টার মধ্যে ‘ফ্যাসিস্ট বিচারপতিদের’ অপসারন করাসহ তিন দফা দাবিতে আলটিমেটাম দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে হাইকোর্ট চত্বরে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।

এর আগে দুর্নীতি ও আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করার অভিযোগ ওঠা হাইকোর্টের ১২ জন বিচারপতিকে চায়ের দাওয়াত দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। এ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতির আজকের দিনের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনা হয়।

সূপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যে চায়ের দাওয়াতে সাড়া দিয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেছেন দুই বিচারপতি বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান, বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামান।

এদিকে হাইকোর্টে প্রাঙ্গণে ১২ বিচারপতিকে অপসারণের দাবি জানিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ১২ বিচারপতিকে অপসারণের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের আইনজীবীদের অপসারণ করতে হবে। এছাড়াও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে। দুপুরের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে হাইকোর্ট ঘেরাও থাকবে।

দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনে জড়ো হয়ে এ আলটিমেটাম দেন তিনি। এর আগে ‘ফ্যাসিবাদের দোসর; বিচারপতিদের দত্যাগের দাবিতে হাইকোর্টের ভেতরে প্রবেশ করে ছাত্রদের একটি মিছিল।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিভিন্ন হল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা হাইকোর্টের ভেতরে এসে অবস্থান নেন।

অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা ‘ঘেরাও ঘেরাও ঘেরাও হবে—হাইকোর্ট ঘেরাও হবে’, ‘দিয়েছি তো রক্ত—আরও দেবো রক্ত’, ‘রক্তের বন্যায়—ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা—ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই—খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই’ স্লোগান দেন।