ঢাকা , সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
বর্ষার আগেই কদম ফুলের আগমন, প্রকৃতিতে জেগেছে অনন্য রূপ টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন বিরাট কোহলি, ১৪ বছরের জার্সি গর্বের স্মৃতি হয়ে রইল ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মাঝেও আফগান সীমান্তে শান্তির বার্তা, কাবুলে চীন-পাকিস্তান-আফগানিস্তান ত্রিপাক্ষিক বৈঠক জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও শাপলা চত্বরে গণহত্যা: মানবতাবিরোধী অপরাধে ট্রাইব্যুনালে শুনানি পিলখানা বিদ্রোহ: বিস্ফোরক মামলায় ৪০ বিডিআর সদস্যের জামিন মঞ্জুর সিভিল সার্জনদের আন্তরিকতায় স্বাস্থ্যসেবার মান ২৫ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব: ড. ইউনূস চট্টগ্রামে বজ্রবৃষ্টি ও ঝড়ের পূর্বাভাস দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: ক্রীড়া উপদেষ্টা আফগানিস্তানে দাবা খেলা নিষিদ্ধ করলো তালেবান প্রাথমিকে দেশসেরা প্রধান শিক্ষক হলেন মোস্তফা কামাল স্বপন

কঙ্গোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ১০০

ডি আর কঙ্গোর পূর্ব টাঙ্গানইকা হ্রদের তীরবর্তী কাসাবা গ্রামে ভয়াবহ বন্যায় গত কয়েক দিনে ১০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন। স্থানীয় এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

এই বন্যা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন মধ্য আফ্রিকার দেশটি সংকটময় অবস্থার মধ্যে রয়েছে। রুয়ান্ডা-সমর্থিত ‘এম২৩’ বিদ্রোহীরা চলতি বছরের শুরু থেকেই পূর্ব কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে হামলা জোরদার করেছে। বছরের প্রথম দুই মাসেই এই সংঘর্ষে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন।

দক্ষিণ কিভু প্রদেশের ফিজি এলাকার প্রশাসক স্যামি কালোদজি শনিবার রাতে জানান, দুর্গত অঞ্চল থেকে পাওয়া প্রতিবেদনে ‘১০০ জনের বেশি মৃত্যুর’ কথা উল্লেখ করা হয়েছে
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাটি এখনো কিনশাসা সরকারের প্রশাসনের অধীনে রয়েছে। অর্থাৎ স্থানটি এম২৩ বিদ্রোহীদের দখলকৃত অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত নয়।

দক্ষিণ কিভু প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র দিদিয়ে লুগানইয়া এক বিবৃতিতে জানান, বৃহস্পতিবার রাত ও শুক্রবারের মাঝামাঝি সময়ে টানা প্রবল বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় কাসাবা নদীর পানি উপচে পড়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৬২ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছেন।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, কাসাবা এলাকা শুধু টাঙ্গানইকা হ্রদ হয়েই যাওয়া যায়। সেখানে কোনো মুঠোফোন নেটওয়ার্কও নেই, যার ফলে ত্রাণ কার্যক্রম পৌঁছাতে দেরি হতে পারে।

জনপ্রিয়

বর্ষার আগেই কদম ফুলের আগমন, প্রকৃতিতে জেগেছে অনন্য রূপ

কঙ্গোতে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ১০০

প্রকাশিত: ১০ ঘন্টা আগে

ডি আর কঙ্গোর পূর্ব টাঙ্গানইকা হ্রদের তীরবর্তী কাসাবা গ্রামে ভয়াবহ বন্যায় গত কয়েক দিনে ১০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন। স্থানীয় এক কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।

এই বন্যা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন মধ্য আফ্রিকার দেশটি সংকটময় অবস্থার মধ্যে রয়েছে। রুয়ান্ডা-সমর্থিত ‘এম২৩’ বিদ্রোহীরা চলতি বছরের শুরু থেকেই পূর্ব কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে হামলা জোরদার করেছে। বছরের প্রথম দুই মাসেই এই সংঘর্ষে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন।

দক্ষিণ কিভু প্রদেশের ফিজি এলাকার প্রশাসক স্যামি কালোদজি শনিবার রাতে জানান, দুর্গত অঞ্চল থেকে পাওয়া প্রতিবেদনে ‘১০০ জনের বেশি মৃত্যুর’ কথা উল্লেখ করা হয়েছে
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাটি এখনো কিনশাসা সরকারের প্রশাসনের অধীনে রয়েছে। অর্থাৎ স্থানটি এম২৩ বিদ্রোহীদের দখলকৃত অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত নয়।

দক্ষিণ কিভু প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র দিদিয়ে লুগানইয়া এক বিবৃতিতে জানান, বৃহস্পতিবার রাত ও শুক্রবারের মাঝামাঝি সময়ে টানা প্রবল বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় কাসাবা নদীর পানি উপচে পড়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৬২ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছেন।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, কাসাবা এলাকা শুধু টাঙ্গানইকা হ্রদ হয়েই যাওয়া যায়। সেখানে কোনো মুঠোফোন নেটওয়ার্কও নেই, যার ফলে ত্রাণ কার্যক্রম পৌঁছাতে দেরি হতে পারে।