ঢাকা , রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশে প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে শরণার্থী নগরী নির্মাণ

আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের কাসিমাবাদে প্রত্যাবর্তিত শরণার্থীদের জন্য একটি নতুন আবাসিক নগরী উদ্বোধন করা হয়েছে। এ অঞ্চলটি প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। এতে ৪ হাজারের অধিক শরণার্থী পরিবার থাকতে পারবে। উক্ত নগরী গড়ে তোলার উদ্দেশ্য হল শরণার্থীদের জন্য সম্মানজনক জীবনের পরিবেশ নিশ্চিত করা।

এটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসনিক উপপ্রধানমন্ত্রী মৌলভী আব্দুস সালাম হানাফি হাফিযাহুল্লাহ, নানগারহার প্রদেশের গভর্নর হাজী মোল্লা মুহাম্মদ নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে শরণার্থীদের প্রয়োজন পূরণে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত কর্মকর্তাগণ। প্রদেশটির গভর্নর নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ফেরত আসা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবেলায় এ আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি শরণার্থীদের জন্য পানি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে তালিবান কর্তৃপক্ষ নিবেদিত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক পরিচালক হাজী বাজ মুহাম্মদ আব্দুর রহমান হাফিযাহুল্লাহ বলেন, উক্ত অঞ্চলটির প্রতিষ্ঠা প্রমাণ করে যে, শরণার্থীদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তন ও তাদের পুনর্বাসনে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।

জনপ্রিয়

আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশে প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে শরণার্থী নগরী নির্মাণ

প্রকাশিত: ০৭:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের কাসিমাবাদে প্রত্যাবর্তিত শরণার্থীদের জন্য একটি নতুন আবাসিক নগরী উদ্বোধন করা হয়েছে। এ অঞ্চলটি প্রায় ১৫০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। এতে ৪ হাজারের অধিক শরণার্থী পরিবার থাকতে পারবে। উক্ত নগরী গড়ে তোলার উদ্দেশ্য হল শরণার্থীদের জন্য সম্মানজনক জীবনের পরিবেশ নিশ্চিত করা।

এটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসনিক উপপ্রধানমন্ত্রী মৌলভী আব্দুস সালাম হানাফি হাফিযাহুল্লাহ, নানগারহার প্রদেশের গভর্নর হাজী মোল্লা মুহাম্মদ নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে শরণার্থীদের প্রয়োজন পূরণে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন উপস্থিত কর্মকর্তাগণ। প্রদেশটির গভর্নর নাঈম আখুন্দ হাফিযাহুল্লাহ তার বক্তব্যে বলেন, ফেরত আসা শরণার্থীদের সমস্যা মোকাবেলায় এ আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি শরণার্থীদের জন্য পানি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে তালিবান কর্তৃপক্ষ নিবেদিত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক পরিচালক হাজী বাজ মুহাম্মদ আব্দুর রহমান হাফিযাহুল্লাহ বলেন, উক্ত অঞ্চলটির প্রতিষ্ঠা প্রমাণ করে যে, শরণার্থীদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তন ও তাদের পুনর্বাসনে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।