আইএসপিআর জানায়, অভিযোগের সংবেদনশীলতা ও অভিযোগকারীর সামাজিক মর্যাদা বিবেচনায় তদন্ত কার্যক্রম সতর্কতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গঠিত তদন্ত বোর্ড ইতোমধ্যেই সত্য উদঘাটনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, অভিযোগকারী নারীর সাবেক স্বামী পূর্বে একটি আলোচিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত হন এবং বর্তমানে কারাগারে সাজা ভোগ করছেন। নিয়ম অনুযায়ী, বরখাস্ত সেনা সদস্যদের চিকিৎসা, সরকারি বাসস্থান বা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য নয়। তবে মানবিক কারণে অভিযুক্ত কর্মকর্তার সন্তানের এসএসসি পরীক্ষা চলমান থাকায়, পরিবারকে সাময়িকভাবে সরকারি বাসভবনে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।
সেনাবাহিনী জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ এবং নীতিভ্রষ্ট কর্মকাণ্ড কখনোই প্রশ্রয় দেওয়া হয় না। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।