ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশে ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অসম্মান দেখানো হয়েছে: নারী অধিকার আন্দোলন সংবাদপত্র প্রকাশে স্বচ্ছতা নিশ্চিতের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মেজর সিনহা হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত চাঁদপুর পৌরসভার তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু বজ্রসহ ঝড়বৃষ্টি হতে পারে দেশের ৬ বিভাগে টানা তিন দফায় স্বর্ণের দাম বাড়ল ১০ হাজার টাকার বেশি নোয়াখালীতে এসএসসি পরীক্ষায় দায়িত্বে অবহেলা, ১২ শিক্ষককে অব্যাহতি বরগুনার সড়ক ও মহাসড়কে টোল আদায় বন্ধের নির্দেশ আদালতের চবির চারুকলাকে মূল ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

মিয়ানমারে পাথরের খনি ধসে ৩২ জনের মৃত্যু

মিয়ানমারে উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে জেড পাথরের একটি খনি ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসনের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে চীনা বার্তাসংস্থা সিনহুয়া।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাজ্যের হপাকান্ত শহরের জেড খনি এলাকায় একটি কাদা ধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।  কাদা ধসের ফলে সা পাউট গ্রামের ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাদায় ডুবে যায়। প্রায় ৫০টি বাড়িঘর কাদার নিচে চাপা পড়ে এবং এতে ৩২ জনের মৃত্যু হয়।

স্থানীয় কর্মকর্তা জানিয়েছে, তিন দিনের অনুসন্ধান প্রচেষ্টার পর মোট ৩১টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং দুর্ঘটনার প্রথম দিনে আহত এক ব্যক্তি হাসপাতালে মারা গেছেন।

বর্তমানে চাপাপড়া ঘরগুলোর চারপাশের কাদা পরিষ্কার করা হচ্ছে এবং কাদাধসের কারণে বন্ধ রাস্তাগুলো পুনরায় খুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।

তিনি আরও জানান,  এখনো কিছু মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন কিন্তু অনুসন্ধান অভিযান স্থগিত করা হয়েছে।

এর আগে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে হপাকান্ত টাউনশিপেই অন্য একটি খনিতে এমন ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনায় অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়।

জনপ্রিয়

কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস

মিয়ানমারে পাথরের খনি ধসে ৩২ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত: ১০:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

মিয়ানমারে উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে জেড পাথরের একটি খনি ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসনের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে চীনা বার্তাসংস্থা সিনহুয়া।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাজ্যের হপাকান্ত শহরের জেড খনি এলাকায় একটি কাদা ধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।  কাদা ধসের ফলে সা পাউট গ্রামের ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাদায় ডুবে যায়। প্রায় ৫০টি বাড়িঘর কাদার নিচে চাপা পড়ে এবং এতে ৩২ জনের মৃত্যু হয়।

স্থানীয় কর্মকর্তা জানিয়েছে, তিন দিনের অনুসন্ধান প্রচেষ্টার পর মোট ৩১টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং দুর্ঘটনার প্রথম দিনে আহত এক ব্যক্তি হাসপাতালে মারা গেছেন।

বর্তমানে চাপাপড়া ঘরগুলোর চারপাশের কাদা পরিষ্কার করা হচ্ছে এবং কাদাধসের কারণে বন্ধ রাস্তাগুলো পুনরায় খুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।

তিনি আরও জানান,  এখনো কিছু মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন কিন্তু অনুসন্ধান অভিযান স্থগিত করা হয়েছে।

এর আগে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে হপাকান্ত টাউনশিপেই অন্য একটি খনিতে এমন ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনায় অন্তত ২৫ জনের মৃত্যু হয়।