ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঈদা মুনা তাসনিম ও স্বামীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

 

সোমবার (১৬ জুন) দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।

 

তিনি বলেন, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডসহ ১২টি বাণিজ্যিক ও নামসর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ইউসিবিএল, ব্যাংক এশিয়া, ইবিএল, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এনবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও এবি ব্যাংক থেকে বিপুল ঋণ নিয়ে ওই অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

 

এ সময় তিনি আরও জানান, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের যুক্তরাজ্যে থাকা প্রায় ১ হাজার ২৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দেশটির সরকার, এবং পাচারকৃত সম্পদ উদ্ধারে যুক্তরাজ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠানো হবে।

 

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনা সহজ না হলেও যথাযথ প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারলে অর্থ উদ্ধারে সফল হওয়া যাবে বলে আশাবাদী।

জনপ্রিয়

সাঈদা মুনা তাসনিম ও স্বামীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান

প্রকাশিত: ১১ ঘন্টা আগে

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত সাবেক হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

 

সোমবার (১৬ জুন) দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।

 

তিনি বলেন, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডসহ ১২টি বাণিজ্যিক ও নামসর্বস্ব ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ইউসিবিএল, ব্যাংক এশিয়া, ইবিএল, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এনবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও এবি ব্যাংক থেকে বিপুল ঋণ নিয়ে ওই অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে।

 

এ সময় তিনি আরও জানান, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের যুক্তরাজ্যে থাকা প্রায় ১ হাজার ২৫ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করেছে দেশটির সরকার, এবং পাচারকৃত সম্পদ উদ্ধারে যুক্তরাজ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠানো হবে।

 

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, পাচারের অর্থ ফেরত আনা সহজ না হলেও যথাযথ প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারলে অর্থ উদ্ধারে সফল হওয়া যাবে বলে আশাবাদী।