ঢাকা , শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নারায়ণগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণে একই ঘরের চার পোশাক শ্রমিক দগ্ধ

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় রান্নার সময় গ্যাসের বিস্ফোরণে একই ঘরে বসবাসরত চার পোশাক শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। বুধবার (২২ মে) সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে উপজেলার গাউছিয়া এলাকার খানপাড়া একটি ভাড়া বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধ চারজনই ‘মিথিলা’ নামে একটি টেক্সটাইল মিলে কর্মরত এবং একই রুমে বসবাস করতেন। তারা হলেন—কামরুল হাওলাদার (৩০), আতিকুর রহমান (২৫), মো. আফ্রিদি (২৪) ও মো. হাবিবুর রহমান সোহাগ (৩২)।

প্রতিবেশী মো. আসলাম জানান, সকালে রান্না করতে গিয়ে চুলায় ম্যাচ জ্বালানোর সময় সিলিন্ডার থেকে লিক হওয়া গ্যাসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তের মধ্যে রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং চারজনই দগ্ধ হন। ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে কামরুল ৩.৫ শতাংশ, আতিকুর ৫ শতাংশ, আফ্রিদি ৮ শতাংশ এবং সোহাগ ১.৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। তবে সবার অবস্থাই স্থিতিশীল এবং তারা বর্তমানে জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।

অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত চলছে বলে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

জনপ্রিয়

নারায়ণগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণে একই ঘরের চার পোশাক শ্রমিক দগ্ধ

প্রকাশিত: ১৬ ঘন্টা আগে

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় রান্নার সময় গ্যাসের বিস্ফোরণে একই ঘরে বসবাসরত চার পোশাক শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। বুধবার (২২ মে) সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে উপজেলার গাউছিয়া এলাকার খানপাড়া একটি ভাড়া বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধ চারজনই ‘মিথিলা’ নামে একটি টেক্সটাইল মিলে কর্মরত এবং একই রুমে বসবাস করতেন। তারা হলেন—কামরুল হাওলাদার (৩০), আতিকুর রহমান (২৫), মো. আফ্রিদি (২৪) ও মো. হাবিবুর রহমান সোহাগ (৩২)।

প্রতিবেশী মো. আসলাম জানান, সকালে রান্না করতে গিয়ে চুলায় ম্যাচ জ্বালানোর সময় সিলিন্ডার থেকে লিক হওয়া গ্যাসে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তের মধ্যে রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং চারজনই দগ্ধ হন। ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে কামরুল ৩.৫ শতাংশ, আতিকুর ৫ শতাংশ, আফ্রিদি ৮ শতাংশ এবং সোহাগ ১.৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছেন। তবে সবার অবস্থাই স্থিতিশীল এবং তারা বর্তমানে জরুরি বিভাগের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।

অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত চলছে বলে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।