ঢাকা , সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা যুদ্ধের শুরু: হুতির হুঁশিয়ারি হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন দুদকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মতিন সরকার রাজধানী থেকে গ্রেফতার অর্থ সংকটে বন্ধ হয়ে গেল উখিয়ার বিশেষায়িত হাসপাতাল নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে রোববার ড. ইউনূসের ওপর ফিনল্যান্ড সরকারের নিষেধাজ্ঞার দাবি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার মৎস্য উন্নয়নে ৫৬ জেলায় মহাপরিকল্পনা নিয়েছে সরকার

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

হাসপাতালের পরেই সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা হলো ফার্মেসি। জ্বর, মাথাব্যাথা, ঠান্ডাজনিত কারণসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিকার পাওয়ার জন্য মানুষ ফার্মেসিমুখী হয়। বর্তমানে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে প্রায় সব জায়গাতেই কম বেশি ফার্মেসি রয়েছে। শহরের ফার্মেসিগুলোতে অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্ট থাকলেও গ্রামের চিত্র ঠিক তার উল্টো। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে অদক্ষ ফার্মাসিস্টের পাশাপাশি থাকে না ড্রাগ লাইসেন্স। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে লোকাল ঔষধের ছড়াছড়ি, এইসব কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগই অনুমোদনহীন। তাছাড়া, অদক্ষ ফার্মাসিস্ট হওয়ায় সঠিক ঔষধ দেওয়া তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হলেও তারা নিজেদের মন মতো ঔষধ দিয়ে থাকেন। ফলে, রোগ মুক্তির চাইতে নতুন রোগ সৃষ্টির আশঙ্কা থাকে। এইসব অনুমোদনহীন ফার্মেসির লাগাম টানতে ড্রাগ সুপারের নিয়মিত তদারকির প্রয়োজন আছে। এছাড়াও ড্রাগ প্রশাসন বিভিন্ন জনসচেতনতা তৈরি মূলক কর্মসূচি নিতে পারে। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্য সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নকল, ভেজালযুক্ত ঔষধ প্রতিরোধে ড্রাগ প্রশাসনকে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।

জনপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি

অদক্ষ ফার্মাসিস্ট দ্বারাই চলছে ফার্মেসি

প্রকাশিত: ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

হাসপাতালের পরেই সাধারণ মানুষের ভরসার জায়গা হলো ফার্মেসি। জ্বর, মাথাব্যাথা, ঠান্ডাজনিত কারণসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিকার পাওয়ার জন্য মানুষ ফার্মেসিমুখী হয়। বর্তমানে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে প্রায় সব জায়গাতেই কম বেশি ফার্মেসি রয়েছে। শহরের ফার্মেসিগুলোতে অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্ট থাকলেও গ্রামের চিত্র ঠিক তার উল্টো। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে অদক্ষ ফার্মাসিস্টের পাশাপাশি থাকে না ড্রাগ লাইসেন্স। গ্রামের ফার্মেসিগুলোতে লোকাল ঔষধের ছড়াছড়ি, এইসব কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগই অনুমোদনহীন। তাছাড়া, অদক্ষ ফার্মাসিস্ট হওয়ায় সঠিক ঔষধ দেওয়া তাদের জন্য কষ্টসাধ্য হলেও তারা নিজেদের মন মতো ঔষধ দিয়ে থাকেন। ফলে, রোগ মুক্তির চাইতে নতুন রোগ সৃষ্টির আশঙ্কা থাকে। এইসব অনুমোদনহীন ফার্মেসির লাগাম টানতে ড্রাগ সুপারের নিয়মিত তদারকির প্রয়োজন আছে। এছাড়াও ড্রাগ প্রশাসন বিভিন্ন জনসচেতনতা তৈরি মূলক কর্মসূচি নিতে পারে। এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্য সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নকল, ভেজালযুক্ত ঔষধ প্রতিরোধে ড্রাগ প্রশাসনকে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে।