ঢাকা , সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা যুদ্ধের শুরু: হুতির হুঁশিয়ারি হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন দুদকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মতিন সরকার রাজধানী থেকে গ্রেফতার অর্থ সংকটে বন্ধ হয়ে গেল উখিয়ার বিশেষায়িত হাসপাতাল নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে রোববার ড. ইউনূসের ওপর ফিনল্যান্ড সরকারের নিষেধাজ্ঞার দাবি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার মৎস্য উন্নয়নে ৫৬ জেলায় মহাপরিকল্পনা নিয়েছে সরকার

অচলাবস্থা শেষে স্বাভাবিক হলো জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট

রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের দীর্ঘ ১৮ দিনের অচলাবস্থা শেষে শনিবার (১৪ জুন) সকাল থেকে সব বিভাগে চিকিৎসাসেবা স্বাভাবিকভাবে চালু হয়েছে।

 

সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের কর্মচাঞ্চল্যে মুখর হয়ে ওঠে হাসপাতাল ভবন। বহির্বিভাগ, ওয়ার্ড ও জরুরি বিভাগে রোগীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। চিকিৎসকরাও আন্তরিকভাবে সেবা দিচ্ছেন।

 

সহকারী অধ্যাপক ও আহতদের চিকিৎসা সমন্বয়ক ডা. যাকিয়া সুলতানা নীলা জানান, সকাল থেকেই সব বিভাগে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু হয়েছে এবং আগের মতোই চিকিৎসক-নার্সরা কাজ করছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আর কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটবে না এবং রোগী-চিকিৎসকদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে।

 

চিকিৎসাসেবা চালু হওয়ায় রোগীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। কিশোরগঞ্জ থেকে আসা মো. কায়সার আলী জানান, তিনি আগেও এসে ফিরে গিয়েছিলেন, এবার এসে চিকিৎসা নিতে পারায় তিনি সন্তুষ্ট। নোয়াখালীর এক রোগীর স্বজন বলেন, এক মাস অপেক্ষা করার পর চিকিৎসা পাচ্ছেন জেনে ভালো লাগছে।

 

গত ২৮ মে একটি ঘটনার পর ২৯ মে থেকে পুরো হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পর্যায়ক্রমে জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ চালু হলেও শনিবার থেকে পুরোপুরি সব বিভাগে সেবা কার্যক্রম চালু হলো।

জনপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি

অচলাবস্থা শেষে স্বাভাবিক হলো জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট

প্রকাশিত: ০২:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের দীর্ঘ ১৮ দিনের অচলাবস্থা শেষে শনিবার (১৪ জুন) সকাল থেকে সব বিভাগে চিকিৎসাসেবা স্বাভাবিকভাবে চালু হয়েছে।

 

সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকেই চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্টাফদের কর্মচাঞ্চল্যে মুখর হয়ে ওঠে হাসপাতাল ভবন। বহির্বিভাগ, ওয়ার্ড ও জরুরি বিভাগে রোগীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। চিকিৎসকরাও আন্তরিকভাবে সেবা দিচ্ছেন।

 

সহকারী অধ্যাপক ও আহতদের চিকিৎসা সমন্বয়ক ডা. যাকিয়া সুলতানা নীলা জানান, সকাল থেকেই সব বিভাগে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু হয়েছে এবং আগের মতোই চিকিৎসক-নার্সরা কাজ করছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আর কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটবে না এবং রোগী-চিকিৎসকদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে।

 

চিকিৎসাসেবা চালু হওয়ায় রোগীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। কিশোরগঞ্জ থেকে আসা মো. কায়সার আলী জানান, তিনি আগেও এসে ফিরে গিয়েছিলেন, এবার এসে চিকিৎসা নিতে পারায় তিনি সন্তুষ্ট। নোয়াখালীর এক রোগীর স্বজন বলেন, এক মাস অপেক্ষা করার পর চিকিৎসা পাচ্ছেন জেনে ভালো লাগছে।

 

গত ২৮ মে একটি ঘটনার পর ২৯ মে থেকে পুরো হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এরপর পর্যায়ক্রমে জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগ চালু হলেও শনিবার থেকে পুরোপুরি সব বিভাগে সেবা কার্যক্রম চালু হলো।