ঢাকা , সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা যুদ্ধের শুরু: হুতির হুঁশিয়ারি হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন দুদকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মতিন সরকার রাজধানী থেকে গ্রেফতার অর্থ সংকটে বন্ধ হয়ে গেল উখিয়ার বিশেষায়িত হাসপাতাল নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের আবেদনের সময় শেষ হচ্ছে রোববার ড. ইউনূসের ওপর ফিনল্যান্ড সরকারের নিষেধাজ্ঞার দাবি ভুয়া: রিউমার স্ক্যানার সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার মৎস্য উন্নয়নে ৫৬ জেলায় মহাপরিকল্পনা নিয়েছে সরকার

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘরে সুফল পাচ্ছেন ফরিদপুরের কৃষকরা

পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য চালু হওয়া মডেল ঘরের সুফল পেতে শুরু করেছেন ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কৃষকরা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ উদ্যোগে কৃষকরা এখন আর ফসল পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন না।

 

দেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ৩০ ভাগ নষ্ট হয় যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে। এই সমস্যার সমাধানে ১৮টি উপজেলার ৭টি জেলায় মডেল ঘর নির্মাণ করছে সরকার, যেখানে প্রতিটি ঘরে ৪০০ থেকে ৬০০ মণ পেঁয়াজ ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা সম্ভব। একেকটি ঘর ৫ জন কৃষক মিলে ব্যবহার করতে পারেন।

 

ফরিদপুর জেলা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সাহাদাত হোসেন জানান, আগামী অর্থবছরে আরও ৫০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, পেঁয়াজের ক্ষয় হার কমিয়ে আনতে পারলে আমদানির প্রয়োজন হবে না।

 

কৃষি বিভাগ মনে করে, মডেল ঘরে সংরক্ষণের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে নিজস্ব উৎপাদনে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব। ফরিদপুরে ইতিমধ্যে ১৫৫টি মডেল ঘর নির্মিত হয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাড়ে ৫ লাখ টাকা।

জনপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর আগের সতর্কবার্তা স্মরণ করালেন খামেনি

পেঁয়াজ সংরক্ষণের মডেল ঘরে সুফল পাচ্ছেন ফরিদপুরের কৃষকরা

প্রকাশিত: ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য চালু হওয়া মডেল ঘরের সুফল পেতে শুরু করেছেন ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কৃষকরা। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এ উদ্যোগে কৃষকরা এখন আর ফসল পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন না।

 

দেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পেঁয়াজের প্রায় ৩০ ভাগ নষ্ট হয় যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে। এই সমস্যার সমাধানে ১৮টি উপজেলার ৭টি জেলায় মডেল ঘর নির্মাণ করছে সরকার, যেখানে প্রতিটি ঘরে ৪০০ থেকে ৬০০ মণ পেঁয়াজ ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা সম্ভব। একেকটি ঘর ৫ জন কৃষক মিলে ব্যবহার করতে পারেন।

 

ফরিদপুর জেলা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা সাহাদাত হোসেন জানান, আগামী অর্থবছরে আরও ৫০টি ঘর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, পেঁয়াজের ক্ষয় হার কমিয়ে আনতে পারলে আমদানির প্রয়োজন হবে না।

 

কৃষি বিভাগ মনে করে, মডেল ঘরে সংরক্ষণের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে নিজস্ব উৎপাদনে দেশের চাহিদা মেটানো সম্ভব। ফরিদপুরে ইতিমধ্যে ১৫৫টি মডেল ঘর নির্মিত হয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাড়ে ৫ লাখ টাকা।