ঢাকা , রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
জুলাই-আগস্ট স্মৃতি জাদুঘর করবে সরকার: ফারুকী এসএসসি পরবর্তী সময়ে ৬ হাজার শিক্ষার্থীর দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স শুরু বিশ্ব নাগরিক হিসেবে নতুন প্রজন্ম গড়তে শিক্ষা পরিবেশ উন্নয়নের তাগিদ সোমবার থেকে দ্বিতীয় ধাপের রাজনৈতিক সংলাপ শুরু শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রোববার দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগে উন্নতি হয়েছে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত মে মাসে নারী-শিশু নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র উদ্বেগজনক: এমএসএফ প্রতিবেদন জলাবদ্ধতা মোকাবিলায় সিলেটে সিসিকের কন্ট্রোল রুম চালু কুষ্টিয়ায় নারী ও শিশুসহ ৯ বাংলাদেশিকে পুশইন করলো বিএসএফ রাতে লিচু খাওয়া: উপকারিতা ও সতর্কতা

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস জাপানের

মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জাপান। শুক্রবার (৩০ মে) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।

 

এর আগে প্রকল্পটির সড়ক নির্মাণে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে ঋণ স্থগিতের আশঙ্কা তৈরি হয়। বিষয়টি নিয়ে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগকে (ইআরডি) একটি চিঠি পাঠিয়ে সাতটি প্রশ্নের উত্তর চেয়ে ৪ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়। জাইকা মনে করছে, প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে কি না, তা জানার আইনগত অধিকার তাদের রয়েছে।

 

প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পে জাইকার ঋণ সহায়তা প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা, যা বাংলাদেশে জাপানের সর্ববৃহৎ ঋণ সহায়তা হিসেবে গণ্য হয়।

 

ইআরডির অতিরিক্ত সচিব (জাপান শাখা) মো. আবু সাঈদ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাইকার চিঠির জবাব দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তথ্য দিয়ে জাইকার আশঙ্কা দূর করার চেষ্টা করব। তবে তারা অর্থায়ন অব্যাহত রাখবে কি না, তা তাদের সিদ্ধান্ত।’

 

 

জনপ্রিয়

জুলাই-আগস্ট স্মৃতি জাদুঘর করবে সরকার: ফারুকী

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস জাপানের

প্রকাশিত: ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জাপান। শুক্রবার (৩০ মে) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান।

 

এর আগে প্রকল্পটির সড়ক নির্মাণে দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে ঋণ স্থগিতের আশঙ্কা তৈরি হয়। বিষয়টি নিয়ে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগকে (ইআরডি) একটি চিঠি পাঠিয়ে সাতটি প্রশ্নের উত্তর চেয়ে ৪ জুন পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়। জাইকা মনে করছে, প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে কি না, তা জানার আইনগত অধিকার তাদের রয়েছে।

 

প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পে জাইকার ঋণ সহায়তা প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা, যা বাংলাদেশে জাপানের সর্ববৃহৎ ঋণ সহায়তা হিসেবে গণ্য হয়।

 

ইআরডির অতিরিক্ত সচিব (জাপান শাখা) মো. আবু সাঈদ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাইকার চিঠির জবাব দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তথ্য দিয়ে জাইকার আশঙ্কা দূর করার চেষ্টা করব। তবে তারা অর্থায়ন অব্যাহত রাখবে কি না, তা তাদের সিদ্ধান্ত।’